logotype
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
logotype
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
logotype
Login  /  Join
logotype
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
May 2025
Home 2025 May
BusinessLearningIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
3 Views
2 Likes

আমার ভালো জব এবং ক্লাইন্ট পাবার গোপন রহস্য

আমি দীর্ঘদিন ডিজাইন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করে আসছি। শুরুতে ভালো একটা জব পেতে অনেক কষ্ট করতে হয়েছিল। না ছিলো ভালো পোর্টফলিও না ছিলো মামা খালু বা গাইড লাইন দেওয়ার মত কোন বড় ভাই।

নিজের ইচ্ছাশক্তি, সাহস এবং পরিশ্রম করার মন মানুষিকতা আজ গন্তব্যের পথে নিয়ে আসছে৷।

কাজ করতে করতে একটা পর্যায়ে অভিজ্ঞতার ভান্ডার যখন ভারি হয়ে আসছে তখন ক্লাইন্ট আমাকে খুজে। ক্লাইন্ট কে খুজতে হয় না।

আমি সব সময় ক্লাইন্ট দের সমস্যা সমাধান করে দিয়ে আসছি এবং করি। তাদের পন্যের টি জি কারা, কি এবং কিভাবে কমিউনিকেশন করলে কাস্টমার রা খুব সহজে পন্য সম্পর্কে বুঝতে পারবে এবং কিনবে এটা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। যার কারনে তাদের পছন্দের তালিকায় আমি সব সময় ই প্রথমে।

ক্লাইন্ট চাই নীট এন্ড ক্লীন ডিজাইন, ইজি কমিউনিকেশন। তবে হ্যাঁ অনেক ক্লাইন্ট যারা উল্টা পাল্টা ফিডব্যাক দিয়ে সুন্দর ডিজাইনটা কে নষ্ট করে দেয়। আপনি যদি তাদের সুন্দর ভাবে হ্যান্ডেল করতে পারেন তবে সেই ক্লাইন্ট আপনার ভক্ত হয়ে থাকবে। এখন কথা হচ্ছে কি ভাবে কি বুঝালে ক্লাইন্ট আপনার কথা মত চলবে বা ডিজাইন কিভাবে কি করলে ক্লাইন্ট পছন্দ করবে এইগুলা খুব সিক্রেট।

আমি কিছু কিছু টেকনিক এপ্লাই করে থাকি ডিজাইনে এবং ক্লাইন্টদের উপর যেটা ক্লাইন্ট ও খুশি আবার কাজ ও সুন্দর হয়।

একটানা দীর্ঘদিন ধরে একই ক্লাইন্টের কাজ করে যাচ্ছি এই সব টেকনিক এপ্লাই করে।

এমন সব দারুন দারুন টেকনিক নিয়ে কথা বলবো Ultimate Design Hacks ওয়ার্কশপে।

  • সাব্বীর আহম্মেদ।

 

READ MORE
LearningIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
1 View
0 Likes

যারা একদম নতুন, ডিজাইন শিখতে চাচ্ছেন। একবার হলেও পড়া দরকার

যারা একদম নতুন, ডিজাইন শিখতে চাচ্ছেন। একবার হলেও পড়া দরকার

প্রশ্নঃ সাব্বীর ভাই, গ্রাফিক্স ডিজাইন বিগিনারদের জন্য কিছু বলেন? যারা একদম নতুন শিখতে চাচ্ছে।

সাব্বীর আহম্মেদঃ

লেখা টা অনেক বড় যদি নতুনরা ডিজাইনে আসতেই চান তাদের পড়া উচিৎ আমি মনে করি।

-মোটামোটি ব্যাসিক টুলস টা শেখার আগে ডিজাইন নিয়ে আগে জানতে হবে আসলে ডিজাইন কি বা কেন করবো।

-কেন ডিজাইনে আসবেন বা কোন সেক্টর নিয়ে কাজ করবেন, বা যেটা নিয়ে কাজ করবেন সেটার ফিউচার কি বা আপনার কোন জিনিসটা করতে ভালো লাগে সেটা আগে দেখা ।

– আল্টিমেট গোল ( লক্ষ্য ) কি, আগে গোল সেট করা , মনে প্রাণে ডিজাইনার হুয়ার জন্য বোল্ডলি ডেডীকেটেড থাকা।

– অমুক ভাই তমুক ভাই হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছে সেটা দেখে ইন্সপাইরেশন হওয়া ভালো তবে আপনি ডিজাইনে ঢুকলে যে তিন মাসে হাজার হাজার ডলার কামাইতে পারবেন সেটার মেন্টালিটি না রাখাই ভালো ।

– টুলস জানার আগে ডিজাইনের থিওরি জানা অনেক ইম্পরট্যান্ট। টুলস শিখতে বেশি সময় লাগে না ।

– আপনি কি ফ্রিলান্সিং করবেন নাকি নাকি দেশে / বিদেশে এডভার্টিজিং তে জব করবেন সেটা নির্ধারণ করা।

– টুলস এর কাজ জানার পর এডভান্স থিওরি, ক্রিয়েটিভ আইডিয়া জেনারেট, ম্যানুপুলেশন, এডভান্স কালার- কম্পজিশন, লেআউট সম্পর্কে বিস্তর জানা।

– মনে রাখবেন টুলস এর কাজ কয়েকদিন দেখাই দিলে আপনি পারবেন তবে এডভান্স থিওরি, ক্রিয়েটিভ আইডিয়া জেনারেট, রিসার্চ প্রসেস, ক্রিয়েটিভ থিংকিং, ডিজাইনিং সিক্রেট, সিম্পল থিংকিং উইথ ক্লিন ক্রিয়েটিভ, স্টোরি টেলিং দুই দিনে শিখতে পারবেন না এটা জানার ব্যাপার, শেখার ব্যাপার, প্র্যাকটিস এর ব্যাপার। আর এই গুলা সব- ইন্টার্ন উইথ সাব্বীর এর (ইন্টার্ন একাডেমী) তে শেখানো হয় তবে অবশ্যই ডেডিকেটেড হতে হবে। অনেকে আছে ডিজাইনের অনেক কোর্স করার পর টুলস এর কাজ শিখছে কিন্তু আইডিয়া জেনারেট করতে পারে না। পরে এটাই সব থেকে বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

–
প্রচুর বই পড়তে হবে , কাজ দেখতে হবে, রিসার্চ করতে হবে এবং প্র্যাকটিস করতে হবে।

– আগে ভালো করে কাজ শিখতে পারলে ইনকাম অটো আসবে । ইনকাম নিয়ে চিন্তা না করে প্রপার কাজ শেখা নিয়ে চিন্তা করা খুব গুরুত্বপুর্ণ ।

– রেগুলার রুটিন করে কাজে বসতে হবে।

– মনে প্রাণে ডিজাইন নিয়ে রাখতে হবে এবং ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে।

-পডকাষ্ট দেখতে হবে আর্টীকেল পড়তে হবে, টিউটোরিয়াল দেখতে হবে।

-কাজ করেন পোর্টফোলিও বানান এবং ইংলিশ স্পীকিং শিখুন।

-প্রপার রোডম্যাপ এবং গোল সেটআপ করে কাজ করলে ভালো কিছুকরা সম্ভব।

ব্যসিক কোর্স এ জয়েন করতে পারেন

শুভ কামনায়,

সাব্বীর আহম্মেদ

ফাউন্ডার, ইন্টার্ন একাডেমি

READ MORE
BusinessIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
2 Views
2 Likes

ব্র্যান্ড এবং ব্রান্ডিং নিয়ে যত কথা

ব্র্যান্ড এবং বিজ্ঞাপন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথাঃ

৬-৭ বছর আগের কথা । আমি তখন এক বিশ্বখ্যাত কোম্পানীতে ব্রান্ড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করি । আমার ব্র্যান্ডের নতুন ক্যাম্পেইন শুরু করলাম । টিভি মিডিয়া ব্রেক হলো শনিবার রাতে । পরের দিন রবিবার সকালে আমাদের মাসিক অপারেশনাল মিটিং, যেখানে হেড-অফ-ফাংশনরা উপস্থিত থাকেন । মিটিং বসে প্রথমেই আমার তৎকালিন CFO, ভদ্রলোক ইন্ডিয়ান, প্রফেশনাল ক্যারিয়ারের বয়স আমার চাইতে অন্ত:ত দ্বিগুণ, জিজ্ঞাসা করলেন

“গালীব, কাল রাত থেকে তো আপনার টিভি শুরু হলো । তা সেলসে ইম্প্যাক্ট কি ?”

উত্তরে আমি কি বলব অনেক্ষণ ভেবেও বুঝে উঠতে পারলাম না ।

.

এত বছর এই পুরানো গল্প কেন ? কারণ, শুধু সেই CFO ভদ্রলোকই নন, অনেকের মাথার ভিতর এই ধারণা আছে যে এ্যাড দেয়া মানেই সাথে সাথে লাফিয়ে লাফিয়ে সেলস্ বাড়তে থাকা ! এমন কি আমরা যারা মার্কেটিং প্রফেশনালস তাঁদের অনেকের ভেতরেও এই ধারণা কাজ করে ।

.

মার্কেটিং প্রফেশনে আমি এ পর্যন্ত ঠেকে এবং দেখে যতটুকু শিখেছি তাতে এতটুকু বলতে পারি যে এ্যাড দিয়ে সাথে সাথে সেলসে বাড়ে না । অন্ত:ত FMCG ইন্ডাস্ট্রীতে না । কখনই না । ভাবছেন তাহলে এ্যাড দেবো কেন ? কেনই বা কোম্পানীগুলো তাহলে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা এ্যাডের পেছনে খরচ করে ?

.

উত্তরটা একটু পরে দিচ্ছি । তার আগে একটু মনে করে দেখুন তো শেষ কবে আপনি নিজে এ্যাড দেখার সাথে সাথে কোন প্রোডাক্ট কেনার জন্য দোকানে দৌড় দিয়েছেন ? বেশীর ভাগের উত্তরই হবে কোনদিনই না । তাই যদি হয় তবে আপনার কনজ্যুমার কোন আক্কেলে টিভি-রেডিও-অনলাইনে-পেপারে এ্যাড দেখেই জিনিষটি কেনার জন্য দৌড়ে দোকানে চলে যাবে ? বিচার-বুদ্ধি তো তাঁদেরও আছে । না কি !

.

তাহলে এ্যাডের কাজটা কি ? এ্যাডের আসল কাজ ‘পারচেজ’ ঘটানো না । বরং বরং এ্যাডের আসল কাজটি হলো ‘প্রোডাক্ট’ কিংবা ‘সার্ভিস’টি নিয়ে মাথার ভেতর একটু খানি জায়গা করে নেয়া । যাকে মার্কেটিংএর ভাষায় বলা হয় ‘Consideration set’ । এখনকার পৃথিবীর হাজার হাজার একই ধরণের প্রোডাক্টের রাজ্যে আপনার এ্যাডটি যদি আপনার ব্র্যান্ডটিকে কনজ্যুমারের মাথার ভেতর এতটুকু জায়গা করিয়ে দিতে পারে সেটি কিন্তু মোটেও ফেলনা কিছু নয়, বরং রীতিমত যুদ্ধ জয়ের মতই কঠিন কাজ । এরকম হাজার-হাজার, লাখ-লাখ মানুষের মাথার ভেতর যখন আপনার ব্র্যান্ডটি সামান্য হলেও জায়গা করে ফেলে, তখন আস্তে আস্তে শুরু হয় এক জটিল সাইকলিজিক্যাল প্রক্রিয়া, যাকে মনো:বিজ্ঞানের ভাষায় Active decision making process-ও বলে । আগ্রহী কনজ্যুমারগণ তখন ধীরে ধীরে আপনার ব্র্যান্ড নিয়ে ইনফর্মেশন খুঁজতে থাকে । কি আছে এতে ? কি নেই ? কি কি ব্যপারে এটি অন্য ব্রান্ডের চাইতে ভাল কিংবা খারাপ ? একে অন্যকে এটির ব্যপারে জিজ্ঞাসা করে, সাজেশন দেয়া নেয়া করে । এই কথা-বার্তা কিন্তু আপনার ব্র্যান্ডের জন্য ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার । এটিকে মার্কেটিংএর ভাষায় বলে Word of Mouth (WoM)। আর যাঁরা রকীব হাসানের তিন গোয়েন্দা পড়েছেন তারা বলতে পারেন ‘ভুত-থেকে-ভুতে’ । Empirical evidence বলে যে যেসব ব্র্যান্ড WoM ডমিনেট করে, সেসব ব্র্যান্ডই ক্যাটাগরীতে সবচেয়ে বেশী সেলস জেনারেট করে ।

.

অবশেষে, সমস্ত ইনফর্মেশন-ধাঁধা-অনিশ্চয়তা আর সাইকলিজির হাজারটা জটিল পথ পাড়ি দিয়ে একজন মানুষ আপনার ব্র্যান্ডটি কেনার কিংবা না-কেনার ডিসিশন নেন । এই পুরো যাত্রা পথে আরও অনেক কিছুই প্রভাব রাখে – ডিস্ট্রবিউশন, প্যাকেজিং, দাম, কম্পিটিটিরের এ্যাক্টিভিটি, দোকানদারের সাজেশন, দোকানের ভিজিবিলিটি ইত্যাদি । এর কোনটি তাকে পজেটিভলি প্রভাবিত করে, আবার কোনটি নেগেটিভলি । অনেকটা সেই সাপ-লুডু খেলার মত – কখনও সাপে খেয়ে পেছনে পাঠিয়ে দেবে আবার কখনও মই পেয়ে ধাঁই ধাঁই করে উপরে উঠতে যাবে । একজন মার্কেটিয়ারের কাজ যতটা সম্ভব সাপগুলো মেরে, সিঁড়ি বিছানোর ব্যবস্থা করা । সেই জন্যই একজন মার্কেটিয়ারের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরো ভ্যালু চেইনের উপর দখল থাকতে হয় । এ্যাড সেই ভ্যালু চেইনের অতি সামান্য একখানা অংশ মাত্র ।

.

সুতরাং, একমাত্র জীবন বাঁচানো ইমার্জেন্সী ঔষধ আর স্বল্প-সময়ের জন্য দেয়া অসম্ভব টাইপের আকর্ষণীয় অফার ছাড়া এ্যাড দিয়ে সাথে সাথে সেলস্ বাড়িয়ে ফেলার পরিকল্পনা করাটা বোকামী ছাড়া আর কিছুই না । এ্যাড অবশ্যই আপনার ব্র্যান্ডের সেলসকে প্রভাবিত করবে । তবে তা সাথে সাথে নয় । কয়েক মাস, কয়েক কোয়ার্টার এমনকি অনেকক্ষেত্রে বছরও লেগে যায় একখানা থিমেটিক এ্যাডের প্রভাব আসতে এবং বুঝতে । তবে একবার যখন সেটি আসা শুরু করে, আর আপনি যদি পথের সাপগুলো সরিয়ে রাখতে পারেন, তবে আপনার ব্র্যান্ডটিও কনজ্যুমারের মাথার ভেতর বাড়ি-ঘর বানিয়ে চীরস্থায়ী রাজত্ব শুরু করে দেয় । সেলস নাম্বারের ঘোড়াটাও তখন ছুটতে থাকে জোরে । তবে তার জন্য সময় দিতে হয় । ইনভেস্টমেন্ট করে যেতে হয় । ধৈর্য্য থাকতে হয় । যদি সেই সময়, ক্যাপিটাল ব্যাকাপ আর ধৈর্য্যটুকু না থাকে তবে খামোখা এ্যাড দিয়ে টাকা নষ্ট না করাই ভাল ।

.

আর তাই এ্যাডের পেছনে খরচ শুরু করার আগে মার্কেটিয়ারদের উচিৎ ম্যানেজমেন্টের সাথে এই ব্যপারগুলো পরিষ্কার করে নেয়া – এই এ্যাড ক্যাম্পেইন থেকে বিজনেসে ঠিক কি ইম্প্যাক্ট আসবে এবং তা কবে । সেটি ঠিক না করে গেলে পরবর্তিতে যে ভয়ানক প্রেশারে পরবেন তখন এমনকি চাকরী এমনকি পুরো ক্যারিয়ারেরও বারোটা বেজে যেতে পারে ।

লেখাঃ Galib Bin Mohammad

Head of Marketing Arla

 

READ MORE
LearningIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
3 Views
0 Likes

ইন্টারনেট না থাকলে কি করনীয়

আবার ও ইন্টারনেট অফ হতে পারে, তখন যা যা করতে পারেন।

এক্ষেত্রে পুরো টা Overcome করা সম্ভব না, তবে কিছুটা Loss কমিয়ে আনার জন্য কিছু বিষয়ে Preparation রাখা যেতে পারে।

-Tutorial

বিগত দিনে সবাই প্যারা খেয়েছেন ইন্টারনেট না থাকা অবস্থায়। সময় কোন ভাবেই কাটতে চাই না।তাই Youtube এ ক্যাটাগরি অনুযায়ী কিছু Tutorial Offline এ ডাউনলোড করে রাখতে পারেন ইন্টারনেট না থাকলে ও দেখতে পারবেন।

– Google Drive এ থাকা কোনো Course থাকলে সেটাও Phone এর Drive app থেকে Available Offline করে রাখা যায়।

– Border Area Internet

যারা Border Area গুলোতে থাকে। সেখানে প্রায় পুরো এলাকায় Indian Internet থাকে, তাই Indian Sim দিয়ে অনেকেই সেই Internet ব্যাবহার করেছে। যারা Border Area তে থাকে তারা তো জানেনই already ।

– Buy & Read Books

কিছু Audiobook Download করে রাখতে পারেন। আর Better হলো Hard Cover Book কিনে অথবা কারো থেকে নিয়ে পড়তে পারেন।এতে এই সময়টায় Motivated থাকা যায়।

-Communicate Through Friends Abroad

Client দের Email অথবা WhatsApp এ এমন একজন Friend অথবা Family member কে Introduce করে দেন যাকে আপনি সবচেয়ে বেশি Trust করেন। তাকে প্রয়োজনে Update জানাবেন Phone কল করে যাতে সে Client দের Email অথবা মেসেজে Situation এর Update জানিয়ে দিতে পারে।

-Go Backward Use Physical Tools

অনলাইনে আমাদের সব কিছু থাকায় আমাদের Physical কোনো Record বা Resourse থাকে না।

একটা Log Book অথবা Diary রাখতে পারেন যেখানে Client দের Contact Details আর Project এর Important Info গুলো থাকবে। একটা Support Phone Number Client দের জানিয়ে রাখতে পারেন যাতে তারা Direct কল করতে পারে।

-Offline Skill Development

Hard Disk এ এমন কিছু Resource রাখতে হবে যা এমন সময়ে আপনি Skill Development অথবা Entertainment এর জন্য কাজে লাগাতে পারবেন।

-Prayers

এই কয়দিনে আমি যেটা Realize করেছি যে আমরা সারাদিন Online এ কাজ নিয়ে অনেক Busy থাকি but এখন তেমন Effective কিছু করতে পারছি না। Maximum সময় Mindless Scrolling ই করতে থাকি এবং বিরক্ত সময় পার করছি তাই যারা নামাজ পড়ি না এখন থেকে একটা অভ্যাস করি যেটা পরিবর্তনের সুযোগ পেয়েছি তাই প্রতিদিন নামাজ পড়লে ভালো একটা অভ্যাস শুরু হয়ে যাবে। আখিরাতের জন্য ও কিছু জোগাড় হবে।

-Physical Activities

দিনে একটা সময় Physical Activities ( GYM or Outdoor Game) করলে সময় টা ভালো কাটবে বং শরীর সুস্থ থাকবে , যেহেতু আমরা অফিশিয়াল কাজের চাপে সময় ই পায় না।

-Family Time

আমরা অফিশিয়াল কাজের চাপে পরিবারকে কোয়ালিটি টাইম দিতে পারি না তারা এই সময় টা কাজে লাগাতে পারেন। এক সাথে আড্ডা, গল্প, খাওয়া দাওয়া, মুভি দেখা ইত্যাদি করতে পারেন। বাচ্চাদের সাথে খেলতে পারেন।

-Offline Client

আমরা যারা অনলাইনে কাজ করি ম্যক্সিমাম আর্নিং সোর্স অনলাইন হওয়াতে দীর্ঘ দিন ইন্টারনেট না থাকায় এই সকল ইনকাম বা ক্লাইন্ট হারানোর পসিবিলিটি থাকে বেশি। তাই অনলাইন এর পাশাপাশি অফলাইন ক্লাইন্ট হান্ট করা বা ম্যানেজ করা ইম্পর্ট্যান্ট।

-Cashless

ইন্টারনেট নাই মানে বিকাশ, নগদ বা ব্যাংক Transection করতে না পারায় আমরা ক্যাশলেস হয়ে গেছি। মাক্সিমামের হাত শূন্য হয়ে গিয়েছে। তাই বলবো বাসায় সব সময় কিছু নগদ টাকা রাখবেন যেটা এমন সব প্রয়োজনে খরচ করতে পারেন অথবা এমন পরিস্থিতি আসার পুর্বাভাস পেলে টাকা তুলে রাখবেন। সম্ভব হলে বাসায় মাটির ব্যাংকে সেভিংস করবেন কিছু টা।

-Plan- B (offline Business or Income source)

আমরা যারা অনলাইন বা টেক ব্যবসায়ী আমরা এইবার হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি কত্তটা লসে পড়েছি। ফেসবুকের উপর নির্ভর ব্যবসা গুলা একদম শেষের দিকে, দিন দিন লস গুনতে হচ্ছে যেটা করোনার সময় ও এতটা লস হয় নি কারণ তখন অনলাইন ছিল। এখন সময় অনলাইন এর পাশাপাশি প্লান-বি হিসাবে অফলাইন ব্যবসা শুরু করতে হবে। মনে করেন ফেসবুক বন্ধ তখন কি হবে ? ফেসবুকের পরিবর্তে ইউটিউব, টেলিগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ, টিকটক, ওয়েবসাইট কেন্দ্রিক অডিয়েন্স ক্রিয়েট করেই কাজ করে এগোতে হবে। আর এখন ই সময় অনলাইন এর পাশাপাশি অফলাইন ব্যবসা শুরু করা।

– Short Tour

জরুরী অবস্থা ব্যাতিত ইন্টারনেট না থাকলে ফ্যামিলি ওর বন্ধু বান্ধব নিয়ে আশেপাশে শর্ট ট্যুর দিতে পারেন এতে মেন্টাল রিফ্রেশমেন্ট হবে যা পরবর্তী সময়ে কাজের আউটপুট বেশি হবে।

বিঃদ্রঃ Mohammad Ali Nijhoom ভাইয়ের লেখার কিছু অংশ সংগ্রহ করা বাকি টা আমার লেখা।

  • সাব্বীর আহম্মেদ

ফাউন্ডার- ইন্টার্ন একাডেমী।

 

READ MORE
BusinessLearningIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
3 Views
1 Like

ব্র্যান্ডের মাইন্ড দখল

চায়নার সেভেন সিস্টারর্স এর মত এবার মাইন্ড দখল হোক ।

একজন ডিজাইনার হিসাবে ব্র‍্যান্ডের ডিজাইন দিয়ে কত জন অডিয়েন্স, কাষ্টমার এর মাইন্ড দখল করতে পেরেছি এটাই প্রধান বিষয়। আর এটাই ডিজাইনার এর ডিজাইনের সার্থকতা।

মেইনলি আমারা যারা ব্র‍্যান্ডের কাজ করি সব সময় চেষ্টা করি কাষ্টমার সাইকোলজি বুঝে USP/ ESP দিয়ে ব্র‍্যান্ডের প্রোডাক্ট/ সার্ভিস দিয়ে কাষ্টমার বা অডিয়েন্স এর সাথে কমিউনিকেশন করা বা একটা ব্রিজ তৈরি করা।

লোগো, বিজ্ঞাপন (ডিজাইন), কালার, টাইপোগ্রাফি, গল্প দিয়ে যদি অডিয়েন্স এর মাইন্ড দখল করতে পারি সেটাই হচ্ছে আমাদের (ডিজাইনার বা মার্কেটিয়ারদের) সার্থকতা।

যেমন, লাল কালার বললে মাথায় আসে কোকাকোলা, স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার বলতেই গ্রামীণফোন, অরেঞ্জ বলতে ফান্টা, ফেড এক্স, খাওয়া আপেল দেখলেই Apple, m দেখলেই ম্যাকডোনাল্ড, কাউয়া বললেই কাদের কাকু, নাইচ এন্ড এটার্ক্টিভ বলেই মহামান্য রাষ্ট্রপতির, ইন্টার্ন একাডেমি মানেই ডিজাইন এর থিওরি, এডভান্স কিছু, টাইমলি ক্লাসে এটেনডেন্স এবং এসাইনমেন্ট এর প্রেসার এর কথা মাথায় চলে আসে।

এই যে এই গুলা বলার সাথে সাথে আপনি আপনি আমি চিন্তা করতে পারছি বা মুহুর্তে বলে দিতে পারছি এটাই হচ্ছে মাইন্ড দখল।

ব্র্যান্ডের মাইন্ড দখলে আপনার মতামত কি ?

  • সাব্বীর আহম্মেদ

READ MORE
LearningVideo & TipsIAD.InternAcademy.May 28, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
6 Views
1 Like

ডিজাইন করতে ভালো না লাগলে যা করনীয়

ডিজাইন করতে ভালো না লাগার সময়টা খুব স্বাভাবিক। আমাদের নিজেদের ও এমন হয়ে থাকে মাঝে মাঝে। চলুন কিছু সমাধান খুঁজি।

– কাজ থেকে বিরতি নিন : মানসিক বিশ্রাম খুব দরকার। কিছুক্ষণ কাজ বন্ধ রেখে অন্য কিছু করেন যা আপনার মন ভালো করবে। কিছুক্ষণ সময় নিয়ে আপনার ব্রেনকে রিফ্রেশ করবেন। ছোট বিরতি মাঝে মাঝে ক্রিয়েটিভিটি ফিরিয়ে আনতে পারে।

– নতুন কিছু শিখুন: কোনো নতুন টেকনিক বা ডিজাইন স্টাইল শিখতে পারেন। নতুনত্ব কাজ আপনার কাজের আগ্রহ বাড়াতে হেল্প করবে।

– আইডিয়া/ অনুপ্রেরণা খুঁজুন: নতুন আইডিয়া পেতে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম (যেমন Behance, Dribbble) অন্য ডিজাইনারদের কাজ দেখুন, মুভি, আর্ট বা প্রাকৃতিক দৃশ্য থেকে অনুপ্রেরণা নিতে পারেন, এতে আপনার নতুন আইডিয়া আসতে পারে।

– ছোট প্রজেক্ট করুন: বড় প্রজেক্টের পরিবর্তে ছোট কিছু ডিজাইন করে মনোযোগ ফেরানোর চেষ্টা করুন। এতে মানসিক চাপ কমবে।

– ডিজাইন চ্যালেঞ্জে অংশগ্রহণ করুন : বিভিন্ন ডিজাইন কমিউনিটির চ্যালেঞ্জে অংশ নিতে পারেন। এতে নতুন কিছু শেখার আগ্রহ বাড়ে ।

– নিজের পুরনো কাজগুলো দেখুন: আপনার আগের করা ডিজাইনগুলো দেখলে আপনার নিজের উন্নতি উপলব্ধি করতে পারবেন, যা আবার আপনার কাজে উৎসাহিত করবে।

– ফিডব্যাক নিন: আপনার কাজ সম্পর্কে কারও কাছ থেকে মতামত নিলে নতুন কিছু শিখতে পারবেন এবং কাজের মান ও ভালো হবে। তবে এক্সপার্টদের থেকে ফিডব্যাক নেওয়া ভালো।

– বন্ধুদের সাথে আলোচনা করুন: আপনার ফিল্ডের বা অন্য কারো সাথে কথা বললে নতুন কিছু শিখতে বা জানতে পারবেন।

এভাবে কিছু সময় নিয়ে উপরোক্ত কাজ গুলা করে দেখতে পারেন ডিজাইন করতে আগ্রহ আবার ফিরে আসেবে ইনশাআল্লাহ ।

লেখাটা শেয়ার করে প্রতিনিয়ত অনেকের এই সমস্যার মধ্যে পড়ে! সবার জন্য উপকার হবে।

  • সাব্বীর আহম্মেদ

  • (ব্র‍্যান্ড ডিজাইনার এন্ড ক্রিয়েটিভ কনসালট্যান্ট)

READ MORE
LearningIAD.InternAcademy.May 28, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
8 Views
2 Likes

হকার দিয়ে ব্র্যান্ড মার্কেটিং

হকার দিয়ে ব্র্যান্ড মার্কেটিং করা নির্ভর করে ব্র্যান্ডের ধরন, টার্গেট অডিয়েন্স, এবং প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের উপর। কিছু ক্ষেত্রে এটি কার্যকর হতে পারে, আবার কিছু ক্ষেত্রে এটি ব্র্যান্ড ইমেজের জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

যেসব ক্ষেত্রে হকার মার্কেটিং কার্যকর হতে পারে:

FMCG পণ্য:

যদি আপনার পণ্য দৈনন্দিন ব্যবহারের হয়, যেমন সাবান, টুথপেস্ট, বা স্ন্যাকস, তাহলে হকার মার্কেটিং বেশ কার্যকর হতে পারে।

লোকাল মার্কেট ফোকাসড পণ্য:

হকাররা সাধারণত লোকাল মার্কেটের মধ্যে ঘুরে ঘুরে বিক্রি করেন, তাই যদি আপনার ব্র্যান্ড লোকাল কাস্টমারদের জন্য হয়, তাহলে এটি ভালো রেজাল্ট দিতে পারে।

কম বাজেটে ব্র্যান্ড অ্যাওয়ারনেস:

হকারদের মাধ্যমে সহজেই বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছানো সম্ভব, যা কম খরচে ব্র্যান্ডের প্রচার করতে সাহায্য করে।

প্রোডাক্ট স্যাম্পলিং: যদি আপনার নতুন পণ্য বাজারে আসে, তাহলে হকারদের মাধ্যমে স্যাম্পল বিতরণ করলে দ্রুত মার্কেট রেসপন্স পাওয়া যেতে পারে।

————————————————————

হকার মার্কেটিংয়ের বেশ কিছু নেতিবাচক দিক রয়েছে, যা ব্র্যান্ডের দীর্ঘমেয়াদি ইমেজ ও সেলস স্ট্র্যাটেজির উপর প্রভাব ফেলতে পারে। নিচে এর গুরুত্বপূর্ণ কিছু নেগেটিভ দিক তুলে ধরা হলো

১. ব্র্যান্ড ইমেজ নষ্ট হতে পারে

হকারদের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করলে অনেক সময় কাস্টমার মনে করতে পারেন যে এটি কম দামের বা নিম্নমানের প্রোডাক্ট।

যদি প্রিমিয়াম বা উচ্চমানের ব্র্যান্ড হয়, তাহলে হকারদের মাধ্যমে বিক্রি করা ব্র্যান্ডের মর্যাদা কমিয়ে দিতে পারে।

২. কাস্টমারের বিশ্বাসযোগ্যতা কমতে পারে

অনেকেই রাস্তার হকারদের কাছ থেকে কেনার ক্ষেত্রে সন্দিহান থাকেন, কারণ নকল বা ভেজাল পণ্য বিক্রির ভয় থাকে।

ব্র্যান্ড যদি সরাসরি রিটেইল শপ বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিক্রি না করে, তাহলে কাস্টমার মনে করতে পারে এটি কোনো অনুমোদনহীন বা লোকাল পণ্য।

৩. বিক্রয় পরবর্তী সেবা (After-Sales Service) দেওয়া সম্ভব হয় না

কাস্টমার যদি পণ্য নিয়ে কোনো সমস্যা বা অভিযোগ করতে চায়, তখন হকারদের মাধ্যমে কেনার ফলে রিফান্ড বা রিপ্লেসমেন্ট পাওয়া কঠিন হয়ে যায়।

বিশেষ করে ইলেকট্রনিক্স, কসমেটিক্স বা ফুড প্রোডাক্টের ক্ষেত্রে এটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

৪. ব্র্যান্ড কন্ট্রোল হারানোর ঝুঁকি থাকে

হকারদের মাধ্যমে পণ্য বিক্রির ফলে ব্র্যান্ডের মার্কেটিং ও সেলস কৌশল পুরোপুরি কন্ট্রোল করা সম্ভব হয় না।

যদি তারা ভুল তথ্য দেয় বা অতিরিক্ত দামে বিক্রি করে, তাহলে কাস্টমারের মধ্যে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হতে পারে।

৫. আইনি ঝামেলা হতে পারে

অনেক শহরে রাস্তার হকারদের ব্যবসা করা নিয়ন্ত্রিত বা নিষিদ্ধ হতে পারে, ফলে ব্র্যান্ড আইনগত জটিলতায় পড়তে পারে।

সরকারি অভিযান বা নিষেধাজ্ঞার কারণে হকারদের মাধ্যমে চালানো ক্যাম্পেইন ব্যর্থ হয়ে যেতে পারে।

৬. প্রতিযোগীদের তুলনায় পিছিয়ে পড়ার সম্ভাবনা

যখন অন্য ব্র্যান্ডগুলো আধুনিক ডিজিটাল মার্কেটিং, ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং, বা স্টোর এক্সপেরিয়েন্সের মাধ্যমে কাস্টমার আকর্ষণ করছে, তখন হকার মার্কেটিং একটি পুরনো এবং কম কার্যকর উপায় হতে পারে।

৭. কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স খারাপ হতে পারে

হকাররা পণ্যের প্যাকেজিং ও উপস্থাপনা ঠিকমতো নাও করতে পারে, যা ব্র্যান্ড ইমেজকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

অনেক সময় হকারদের সাথে দরদাম করা হয়, যা ব্র্যান্ডের নির্ধারিত মূল্য ব্যবস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

কোন ক্ষেত্রে হকার মার্কেটিং উপযুক্ত নয়?

  • যদি ব্র্যান্ডটি প্রিমিয়াম বা বিলাসবহুল হয়

  • যদি কাস্টমার ট্রাস্ট ও রেপুটেশন গুরুত্বপূর্ণ হয়

  • যদি বিক্রয়-পরবর্তী সেবা প্রয়োজন হয়

  • যদি সরকারি আইন ও নিয়মকানুন কঠোর হয়

হকার মার্কেটিং কখনো কখনো সস্তায় ব্র্যান্ড অ্যাওয়ারনেস বাড়াতে সাহায্য করতে পারে, তবে দীর্ঘমেয়াদে ব্র্যান্ডের ক্ষতির কারণও হতে পারে। আপনার ব্র্যান্ডের জন্য এটি উপযুক্ত কিনা, তা কাস্টমার পারসেপশন ও মার্কেট পজিশনিং দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

READ MORE
  • 1
  • 2

Recent Posts

  • প্রফেশনাল নাকি অকুপেশনাল ?
  • কাজ করতে পারছি না/ মাথা লক হয়ে আছে?
  • 7 laws of logo design
  • কেন দরকার কমিউনিকেশন স্কীলস
  • কাজের আউটপুট যখন বেশি হয়

Recent Comments

No comments to show.
Category
  • Art
  • Business
  • Education
  • Health
  • Learning
  • Lifestyle
  • Uncategorized
  • Video & Tips
Tags
coaching motivation strategy

Archives

  • May 2025
  • April 2021

Categories

  • Art
  • Business
  • Education
  • Health
  • Learning
  • Lifestyle
  • Uncategorized
  • Video & Tips
Categories
  • Art1
  • Business4
  • Education4
  • Health1
  • Learning12
  • Lifestyle3
  • Uncategorized1
  • Video & Tips4

About Design Hacks

Design Hacks

Privacy Policy

Return Policy

FacebookYoutube

Useful Links

About Us

Free Seminar

Upcoming Batch

Our Gallery

Review

FAQ

Blog

Others

Our Mentors

Success Story

Students Work

Our Achievements

Career Placement

Free Resources

Contact

Contact Us

House: 7/B, Road: 9 Bosila West Dhanmondi Housing, Bosila Mohammadpur, Dhaka, Bangladesh

01796-808044

info.intern2academy@gmail.com

© Copyright 2025 BrandStation All rights reserved.