logotype
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
logotype
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
logotype
Login  /  Join
logotype
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
Author: IAD.InternAcademy.
Home Articles Posted by IAD.InternAcademy.
UncategorizedIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
6 Views
1 Like

প্রফেশনাল নাকি অকুপেশনাল ?

বেশ কিছু দিন আগে আমার কোম্পানির জন্য কাস্টমার কেয়ার, কল সেন্টার, টেলিমার্কেটিং পদের ইন্টারভিউ ছিলো। সিভি পরেছিলো ২০০০+। প্রথম ক্যাটাগরিতে শর্ট লিষ্টেড হয়েছিল ১০০+ ক্যান্ডিডেট। এর মধ্যে কয়েকজন ছিলেন যারা মোটামুটি ভালো প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি থেকে CSE তে গ্রাজুয়েশন কম্পলিট করেছেন। কিন্তু তারা তাদের ক্যারিয়ার কল সেন্টারে গড়ে তুলছে। তাহলে CSE তে পড়ে কি হলো? কি শিখলেন? বা কি কি শেখালো !

কেন ই বা তারা প্রফেশনাল না হয়ে অকুপেশনাল হচ্ছেন?

এখনকার লেখাপড়া কি শুধু বুকিশ টাইপের লেখাপড়া নাকি ফাকিবাজি দিয়ে গ্রাজুয়েশন শেষ করছে। যদিও তাদের জন্য খুব খারাপ লেগেছিল।

অন্যদের কথা ভিন্ন যারা নিজের যোগ্যতায়, চেষ্টায়, ইচ্ছায় ভালো কিছু করছে বা করেছেন।

বাবা-মা যখন সন্তানের লেখাপড়ার জন্য নিজে না খেয়ে ভালো পোশাক না কিনে তাদের জীবনের বেশিরভাগ সময়, অর্থ সন্তানদের পিছে খরচ করে। তারা চাই তাদের সন্তান একটা ভালো ক্যারিয়ার গড়ুক।

অথচ সেই সব সন্তান লেখাপড়া করার সময়ে আমোদ ফুর্তি করে বাবার টাকা আর নিজের সময় নষ্ট করে তারা তাদের নিজেদের ভবিষ্যৎ নিজেরাই নষ্ট করে। কিন্তু সময় হলে ঠিকই বুঝতে পারে যখন কিছু করার থাকে না।

তাই বলবো যারা এখনও বেহুশে আছেন বা ক্যারিয়ারের দিকে ফোকাস না প্লিজ তারা এখনই শুধরে যান। না হলে পস্তাবেন। যেমনটা হয়েছে যে লেখাপড়া করেছে ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার জন্য কিন্তু পরে জব করতে হয়েছে করল সেন্টার।

আমি কোন পেশা কে ছোট করে দেখছি না। তবে যে সাব্জেক্ট নিয়ে লেখাপড়া করছেন সেটাতেই এক্সপার্ট হওয়ার ট্রাই করে সেটাতেই ভালো কিছু করার কথা বলছি। আপনাকে জব খুজতে হবে না, জব আপনাকে খুজবে।

নিজেকে সময় দিন, ইবাদত করুন, প্লান করুন, ক্যারিয়ার এবং পারিপার্শ্বিক এর দিকে ফোকাস দিন। নিশ্চয়ই আল্লাহ ভালো কিছুই রেখেছেন আপনার জন্য।

Mind it: Born To Lead

© সাব্বীর আহম্মেদ

READ MORE
LearningLifestyleIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
7 Views
0 Likes

কাজ করতে পারছি না/ মাথা লক হয়ে আছে?

কাজ করতে পারছি না/ মাথা লক হয়ে আছে?
যেহেতু আমি ক্রিয়েটিভ কাজ করি তাই মাঝে মাঝে আমার মাথা লক হয়ে যাই আই মিন আমি কোন কাজ করতে পারি না বা নতুন আইডিয়া আসে না।
আমি যখন জব করতাম তখন দেখা যেতো হুট হাট মাথা লক হয়ে গেছে মানে নতুন কোন কাজ করতে পারতাম না, মাথা কিলাইলেও আইডিয়া বের হয়তো না। আউটপুট একদম কমে যায়। নিজের মধ্যে হতাশা কাজ করে। কারন ক্রিয়েটিভ কাজ করতে গেলে সব সময় ই ব্রেইনের উপর চাপ পড়ে। সব সময়ই নিত্যনতুন আইডিয়া নিয়ে কাজ করতে হয়।
এই সমস্যা টা শুধু আমার একার না, যারাই ক্রিয়েটিভ কাজ করেন এদের সবার ই হয়তো এমন হয়ে থাকে বা হয়।

তখন কি করতাম বা কি করা উচিত?
হুম যখনি দেখতাম এমন হচ্ছে তখন অফিস থেকে দুই তিন দিনের জন্য ছুটি নিতাম একটু রিফ্রেশমেন্ট এর জন্য। কারন বেষ্ট আউটপুট দেওয়ার জন্য অবশ্যই রিফ্রেশ হতে হয়।
ছুটি নিয়ে হয় গ্রামের বাড়ি বা কোথাও ট্যুরে চলে যেতাম। একদম কাজের বাইরে থাকতাম অই সময় টা । ট্যুর থেকে ফিরে এসে আবার আগের মত কাজে ফিরে যেতাম। এবং আউটপুট বেড়ে যেত।
ঠিক এখনও এমনটাই করি একটানা কাজ করতে বোরিংফিল হলে কোথাও থেকে ঘুরে আসি।
মাথা থেকে জাংক ফাইল গুলা ডিলেট করে দিয়ে আসি।
ক্রিয়েটিভ কাজ করতে হলে অবশ্যই সবার আগে মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে। নিজে কে সময় দিতে হবে, পরিবার/ প্রিয়জনের সাথে সময় কাটাতে হবে তাহলেই মনে প্রশান্তি আসবে যেটা ” মেন্টাল হেলথ্ ” প্রতিটি মানুষের সুখী থাকতে হলে সুখে রাখতে হলে তাকে অবশ্যই মেন্টাল হেলথ্ এর দিকে নজর দিতে হবে। অন্যথায় সুখী হতে পারবেন না বা কাজ কর্মে মনোযোগ দিতে পারবেন না।
আমাদের ক্রিয়েটিভ কাজ টা একটু কঠিন কারন কাজের মধ্যে যখন ঢুকে যায় তখন একটানা কাজ করতে করতে মেজাজ একরুখা বা খিটমিটে হয়ে যায়। যেটা নিজের জন্য খুবই ভয়ংকর। এটা আমার উপর ই হয় এর জন্য প্রতি নিয়ত আমি আমার মেন্টাল হেলথ্ এর ট্রিটমেন্ট গ্রহণ করি।

রিফ্রেশমেন্ট হবার জন্য বা সব সময় কুল থাকার জন্য যা যা করা দরকারঃ
১। নিয়মিত ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া।
২। রাগ, ক্রোধ, হিংসা কে নিয়ন্ত্রণ করা।
৩। অপরাধীদের ক্ষমা করে দেওয়া।
৪। সাপ্তাহিক, মাসিক অন্তত ১ বার হলেও কোথাও ঘুরতে যাওয়া।
৫। পরিবার, প্রিয়জন, বন্ধু বান্ধবদের সাথে সময় কাটানো।
৬। সাক্সেসফুল মানুষদের সাথে কথা বলা। তাদের গল্প শোনা।
৭। নিজের কাজে (একদিক) এ ফোকাস করা, মাল্টিফোকাসড না হওয়া।
৮। একটানা অনেকক্ষন কাজ না করা, মাঝে মাঝে ব্রেক নেওয়া।
৯। ছুটি টা কে প্রপার রিফ্রেশমেন্ট এর কাজে লাগানো, আমরা ছুটি পেলে অন্য কাজে ব্যস্ত হয়ে যায়। এটা না হওয়া। ছুটি মানেই নিজেকে, ফ্যামিলিকে সময় দেওয়া।
১০। সাহায্য করা, দান সদকা করা। এতে মন ভালো থাকবে।
১১। টাইম ম্যানেজমেন্ট করে সব কিছু করা।
১২। লক্ষ্য স্থীর করা ( Goal Setup), প্লান অনুযায়ী কাজ করা।
১৩। ওয়ার্ক আউট, ফিজিক্যাল কোন গেইম ( ক্রিকেট, ফুটবল, ব্যাডমিন্টন ইত্যাদি) খেলুন।
১৪। সবার সাথে ভালো ব্যবহার করুন, হাসি মুখে কথা বলুন।
সব শেষে বলবো, যখন দেখবেন কাজ করতে মন চাচ্ছে না, তখন জোর করে কাজ করতে যাবেন না বরং তখন কিছুক্ষণের জন্য বিরতি নিয়ে পরে আবার কাজে বসতে পারেন। এতে কাজ করতে ও ভালো লাগবে। বেষ্ট আউটপুট দিতে পারবেন।
শরীর, মন এবং ব্রেনের উপর চাপ দিয়ে কোন কিছু না করাই ভালো।
সুস্থ মন, সুস্থ শরীর আপনাকে সাফল্যের পথে একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।

সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
© সাব্বীর আহম্মেদ

READ MORE
ArtLearningIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
6 Views
1 Like

7 laws of logo design

Here are the 7 laws of logo design you should follow as a guide to get the best results.

  1. Simplicity
  2. Memorability
  3. Originality
  4. Modern Yet Timeless
  5. Balance
  6. Complementary
  7. Versatility
READ MORE
Sabbir Ahmmed is a professional graphic designer in Bangladesh.
LearningVideo & TipsIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
2 Views
1 Like

কেন দরকার কমিউনিকেশন স্কীলস

ঘুরেফিরে চাকরির বাজারে একটি কথা আজকাল প্রায়ই শোনা যায়—’কমিউনিকেশন স্কিল’, অর্থাৎ যোগাযোগের দক্ষতা। অনলাইনে বা অফলাইনে কার্যকর যোগাযোগের পদ্ধতি আপনার জানতেই হবে। আর জীবনে চলার পথে প্রতিটি ক্ষেত্রে কমিউনিকেশন স্কিলস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যার কমিউনিকেশন স্কিল যত ভালো সে ততো বেশি যুগপোযোগী এবং সবার প্রিয় হয়ে ওঠে ।

একটু সুন্দর ভাবে মিষ্টি কথা দিয়েই অনেক কঠিন কাজ খুব সহজেই সম্পন্ন করা যায়। দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ ও সুন্দর করে তুলতে পারে কমিউনিকেশন স্কিলস। তাই সফল হতে চাইলে অবশ্যই নিজের কমিউনিকেশন স্কিলস বাড়াতে হবে। পেশাদার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিংকডইনের এক জরিপে দেখা গেছে, সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন ‘সফট স্কিল’গুলোর মধ্যে সবার ওপরে আছে ‘যোগাযোগ দক্ষতা’।

কমিউনিকেশন স্কিল বাড়ানোর ১০টি উপায়ঃ

১) মনযোগ দিয়ে সামনের ব্যক্তির কথা শোনা ।

২) কথা বলার সময় বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ঠিক রাখা ।

৩) সামনের ব্যক্তির কথা যে আপনি শুনছেন , কথার মাঝেই তার রেসপন্স করা।

৪) দ্রুত কথা না বলে ধীরে ধীরে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করা।

৫) কথা বলার সময় হাঁসি মুখে কথা বলা ।

৬) টাইমিং বুঝে কথা বলা।

৭) কথা বলার সময় আওয়াজ ঠিকঠাক আছে কিনা দেখা ।

৮) একটু খোলামেলা ভাবে মেশার চেষ্টা করা ।

৯) সামনের ব্যক্তির প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া ।

১০) কোনো কথাকে যুক্তি ও উদাহরণ দিয়ে সামনের জনকে বোঝানোর চেষ্টা করা ।

 

যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ানোর উপায়ঃ

  • ভালো শ্রোতা হওয়া

যোগাযোগ দক্ষতায় ভালো হতে হলে প্রথমেই আপনাকে একজন ভালো শ্রোতা হতে হবে। অনেকেই আছেন, যাঁরা কথা বলার সময় অপর প্রান্তের মানুষটির কথা শুনতে চান না। শুধু নিজেই বলে যান। এতে অপর পক্ষের মতামত বা তথ্যগুলো জানায় ঘাটতি থেকে যায়। ফলে, পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন বিষয়ে দ্বিমত ও অস্পষ্টতা তৈরি হয়।

  • আত্মবিশ্বাসী হওয়া

আপনি যে বিষয়ে বলছেন, সে সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে, সব তথ্য-উপাত্ত-পরিসংখ্যান জোগাড় করে, আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে উপস্থাপন করুন।

  • অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া

যাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন, আপনাকে অবশ্যই তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। তাঁর কোনো কথা বা মতের সঙ্গে আপনি একমত না-ও হতে পারেন, কিন্তু অবশ্যই শ্রদ্ধাশীল থাকতে হবে।

যদি মনে করেন আপনার মতামতটি সঠিক, সে ক্ষেত্রে যুক্তি ও তথ্য-উপাত্তের মাধ্যমে বুঝিয়ে বলুন।

  • মুক্তমনা হওয়া

মনের জানালা সব সময় খোলা রাখুন। আপনার সঙ্গে কেউ মনের কথা ভাগাভাগি করতে যেন ইতস্তত বোধ না করে। আপনার থেকে বয়সে ছোট, পদে ছোট বা যোগ্যতায় ছোট—এমন লোকজনও যেন আপনার সঙ্গে নির্দ্বিধায় সব কথা বলতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে বা পরিবারে যখন মুক্তমনা হবেন এবং সবার কথা শুনবেন, তখন সেখান থেকে নতুন অনেক আইডিয়া পাবেন, অনেক ভুল–বোঝাবুঝির অবসান ঘটবে এবং সম্পর্কগুলো ভালো হবে।

READ MORE
LearningVideo & TipsIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
2 Views
0 Likes

কাজের আউটপুট যখন বেশি হয়

আমরা প্রায়ই ফ্রি থাকি বা বলি কাল থেকে ফ্রি আছি ধুমায়ে কাজ করবো । কিন্তু দেখা যাচ্ছে ঐ ফ্রি টাইমে কাজের গতি একদম ই কম বা স্লো । দেখবেন আপনার ব্যস্ত সময়ে বেশি কাজের আউটপুট বের হচ্ছে । আর ফ্রি টাইমে উল্টা পাল্টা কাজ করে সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে । কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না । এর জন্য বলবো ফ্রি টাইমে কাজ করবো এই অজুহাত না দিয়ে কাজ করা বন্ধ না করাই শ্রেয় । আপনার ব্যস্ততার মধ্যেই সব কাজ শেষ করতে হবে । আর ঐ সময়েই বেষ্ট আউটপুট আসে ।

সাব্বীর আহমেদ

READ MORE
EducationHealthIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
2 Views
0 Likes

নিজেকে পরিবর্তন / আপগ্রেড বা আপডেট করবেন কিভাবে ?

নিজেকে পরিবর্তন / আপগ্রেড বা আপডেট করবেন কিভাবে ?

সময়ের সাথে নিজেকে পরিবর্তন / আপগ্রেড বা আপডেট করতেই হবে । হ্যাঁ হয়তো নিজেকে নিজেই আমরা বড় মনে করি বা অন্যের দেওয়া কিছু ট্রিক্স বা উপদেশ নিতে পারি না। এটা ঠিক না । কিন্তু যদি নিতে পারি বা নেওয়ার মনোভাব রাখতে পারি তাহলে নিজের পরিবর্তন সহজেই আসবে । ভালো কিছুর সম্ভাবনা হবে । ভালো কাজ হবে, আগের কাজ থেকে অনেক বেশি ভালো কাজ হবে ।

হয়তো আপনি অনেক দিন এক ওয়েতে কাজ করে যাচ্ছেন তো যাচ্ছেন ই । কাজ হয়েই যাচ্ছে । থেমে নেই কিন্তু । তবে…..এ আপনি কি যানেন আপনার কাজ টাই পারফেক্ট হচ্ছে বা করচ্ছেন ?

হ্যাঁ হতেও পারে পারফেক্ট তবে সেই পারফেক্ট থেকে আরও বেশি ভালো করার জন্য নিজেকে ঝালাই করতে হবে । ফিডব্যাক নিতে হবে । কাদের থেকে নিবেন ? জুনিয়র থেকে বা ফ্রেন্ড থেকে বা অন্য ডিপার্টমেন্ট থেকে ? উত্তরঃ না । ফিডব্যাক নিতে আপনার ইন্ডাস্ট্রির সিনিয়র বা এক্সপার্টদের থেকে। যারা ভাল করছে বা আপনার ভালো চাই । আপনার ছোট ছোট জিনিস পরিবর্তন করলেই ব্যাস ।

হয়তো ইন্সট্যান্ট একদম ওয়াও হবে না তবে ধীরে ধীরে পরিবর্তন আসবে । আপনার কাজ ভালো হবে । প্রতিদিন চর্চা করতে হবে, পড়তে হবে, জানতে হবে । সম্ভব হলে অন্যের থেকে কিছু নিতে হবে । আপনি পরিবর্তন হলে আপনার আসে পাশে ও পরিবর্তন হবে , দেশ/ ইন্ডাস্ট্রি ভালো কিছু পাবে ।

শুভকামনা রইলো।

  • সাব্বীর আহম্মেদ

READ MORE
Sabbir Ahmmed is a professional graphic designer in Bangladesh.
EducationIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
2 Views
1 Like

রিলস দেখে টাইম কিলস করছেন না তো ?

ইদানিং আমারা মোবাইল হাতে নিয়ে বসলে ফেসবুকে অনেক শর্ট শর্ট ভিডিও সামনে চলে আসছে এবং একবার দেখতে থাকলে শুধু দেখতেই ইচ্ছা করে । টিকটক, ইউ টিউব শর্ট , ইন্সটাগ্রাম এ ও এমন আসে । আপনি এই ফানেলে একবার ঢুকলে বের হতে একটু বেশি সময় চলে যাবে । ভিডিও দেখতে দেখতে কি ভাবে যে সময় চলে যাবে আপনি ভাবতে ও পারবেন না ।

আমরা মনে করি একটু রেস্ট নিচ্ছি যাই ফেসবুকে যাই দেখে আসি আপডেট টা, একটা ভিডিও দেখি বা স্ক্রল করতে করতে সামনে চলে আসে । একটু সামান্য দুই একটা ভিডিও দেখে বিনোদন নিতে গিয়ে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে মনের অজান্তে । যেটা আমরা ঠিক পাচ্ছি না ।

সাবধান ! সময় আপনার কাছে অনেক গুরুত্তপূর্ণ তাই এখন থেকেই সচেতন হন । একজন ক্রিয়েটিভ মানুষ হিসাবে বলবো এই সময় টা আপনি ডিজাইন নিয়ে কিছু কাজ দেখেন । দেখবেন একটা সময় নতুনত্ব চলে আসবে আপনার কাজে । ঐ রেস্ট নেওয়ার সময় পিন্টারেস্ট, বিহান্স, ড্রিবল দেখতে পারেন । এতে সময় টা অপচয় হবে না বরং আপনার আইডিয়া বাড়বে , নলেজ বাড়বে ।

  • সচেতনতায়

Sabbir Ahmmed

READ MORE
BusinessLearningVideo & TipsIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
1 View
1 Like

স্কীলস VS সার্টীফিকেট

শেষ করে এক্সপেরিন্স নিয়ে ৯০,০০০+ টাকার জব করি (বাংলাদেশে) এবং জবের পাশাপাশি মান্থলি ১,৫০,০০০+ ইনকাম করি তখন ও সে ভালো একটা জব….

সার্টিফিকেট না পুড়িয়ে প্রফেশনাল কোন ট্রেনিং নিয়ে নিজেকে, পরিবারকে এবং দেশ কে স্বাবলম্বী করে তুলুন। আমরা অনেক সময় নিজের সফট স্কীলস এবং প্রফেশনাল স্কীলস গুলা ডেভেলপমেন্ট না করে অন্যকে দোষ দেই।

এখনকার ডিজিটাল যুগে এসে যদি বলেন আমি বেকার তাহলে তো বলার কিছু নেই। হ্যাঁ অনেক সময় সুযোগ থাকলে সামর্থ থাকে না বা সামর্থ্য থাকলে সুযোগ থাকে না। কিন্তু বাস্তবতা তো আর এই কথা শুনতে চাইবে না। লেখাপড়ার পাশাপাশি নিজেকে যে কোন একটা বিষয়ের উপর এক্সপার্ট করা বেটার। এখানকার এ সময় অনেক ট্রেনিং সেন্টার, ইন্সটিটিউট কিংবা অনেক চ্যানেল আছে যারা টেকনিক্যাল সাবজেক্ট এর উপর ট্রেনিং দিচ্ছি। সম্ভব হলে সেগুলা করেন, বাস্তবমুখী শিক্ষা গ্রহণ করা উচিৎ।

আমি আর আমার এক কাজিন (দুঃর্সম্পর্কের) দুইজন ই একই বয়সী। এক সাথেই লেখাপড়া করেছি। পার্থক্য হলো ভার্সিতে আমি প্রফেশনাল একটা সাবজেক্ট ( গ্রাফিক্স ডিজাইন) এ লেখাপড়া করেছি আর সে (কাজিন) অন্য ভালো একটা সাবজেক্ট এ লেখাপড়া করেছে যেটার ডিমান্ড আমাদের দেশে অনেক ভালো ছিল এখনো আছে। সে এমনি তে রোল ১ – ধারী স্ট্যুডেন্ট ছিল ছোট বেলা থেকে, ওর জন্য অনেক বকা আর মাইর খাইছি আম্মার হাতে -কেন আমি ভালো ছাত্র হতে পারলাম না ওর মত। যাই হোক ও আমার থেকে একটু বেশি লেখাপড়া করেছে মানে এম বি এ শেষ করেছে আমি শেষ করি নি যদিও আমার সাবজেক্ট এর মাস্টার্স নেই আমাদের দেশে(শিগ্রই আসবে এবং করবো )। অন্য সাবজেক্ট এ করি নাই কারণ রেলিভেন্ট মনে করি নাই।

মজার কথা হচ্ছে আমি যখন লেখাপড়া শেষ করে এক্সপেরিন্স নিয়ে ৯০,০০০+ টাকার জব করি (বাংলাদেশে) এবং জবের পাশাপাশি মান্থলি ১,৫০,০০০+ ইনকাম করি তখন ও সে ভালো একটা জব এ জয়েন ই করতে পারে নাই। এর পরে হয়তো লবিং করে একটা চাকরি পেয়েছে। এখন তার থেকে মিনিমাম ৭/৮ গুন বেশি ইনকাম করি।

আমার এই বাস্তব জীবনের গল্পটা কেন বললাম জানেন ?

আমার আর আমার কাজিন এর পার্থক এটাই ছিল ওঁ পুঁথিগত বিদ্যায় এক্সপার্ট ছিল আর আমি লেখাপড়ার পাশাপাশি এক্সট্রা স্কীলস এড করার দৌড়ে ছিলাম। একটু বেশি চঞ্চল ছিলাম এবং বড় স্বপ্ন।

আমাদের দেশে পুঁথিগত বিদ্যা পড়ে এক্সট্রিম লেভেল বা ফ্যামিলি নিয়ে ভালো থাকা একটু কঠিন যদি দুর্নিতি বা কালো টাকার লোভে না পরে । পুঁথিগত বিদ্যার পাশাপাশি যদি এক্সট্রা অরডিনারি স্কীলস না বাড়ান তাহলে লাভ নেই। এখন প্রতিযোগিতার যুগ যে যুগ কে কত টা এডভান্স, বা এগিয়ে থাকতে পারে। স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা দেশ কে দোষ দিয়ে লাভ নেই যদি নিজে স্কীলড না হন – তাদের কি করার।

আমি আমার চাকরি জীবনে কোথাও সার্টিফিকেট দেখাই নি ইভেন যেখানে জব করেছি চাওয়ার সাহস পাইনি। কারণ আমার কাজ (পোর্টফোলিও) দেখয়ে জবের অফার করেছে, সার্টিফিকেট দেখে না। কই আমি তো কখনোও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা দেশ কে দোষ দেই নি। যদি প্রয়োজন ও পড়তে দেই নি ।

তবে অবশ্যই লেখাপড়ার পাশাপাশি সফটস্কীলস গুলা জানা বা এক্সট্রা অরডিনারি হওয়া উত্তম কেন না আপনি যে সেক্টর ই থাকেন না কেন বা যে সাবজেক্ট এই পড়েন না কেন, অই সেক্টর এর জন্য নিজেকে কোয়ালিটিফুল করা।

সার্টিফিকেট পুড়িয়ে ভাইরাল না হয়ে দেশের এক্সামপ্ল হয়ে ভাইরাল হওয়া উত্তম।

আজকে থেকেই নোট করেন এই সময়ে কোন কোন স্কীলস বাড়ানো দরকার।

হতেপারে –

সফটস্কীলস, ইংরেজি, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, ব্লগিং, কোডিং, প্রেজেটেশন, কম্পিউটার অফিস প্রোগ্রাম সহ আরও অনেক কিছু। যেটা আপনার দরকার বা আপনার ভালো লাগে।

ধন্যবাদ পুরো টা পড়ার জন্য। এই লেখা পড়ার পরে আপনার উপকারে আসলে তখন ভালো লাগবে।

ওহ বিঃ দ্রঃ গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন। ব্যাসিক বা যারা এডভান্স লেভেল শিখতে চান বা আগ্রহ আছে। গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার ক্ষেত্রে যাদের একান্তই ফাইনান্সিয়াল প্রব্লেম আছে তাদের জন্য স্কলারশীপ প্রোগ্রাম রয়েছে। Intern With Sabbir ফেসবুক গ্রুপ সব সময় সাপোর্ট এ আছে এবং থাকবে।

লেখাঃ সাব্বীর আহম্মেদ

READ MORE
EducationLifestyleIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
2 Views
1 Like

ডিভাইস এর মরণ ফাঁদ

দুইটা কথা বলে রাখি:

ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ইমোশনহীন এবং ফিজিক্যালি……প্রজন্ম

যে টেকনোলজি আসছে দিন দিন এতে করে ডিভাইস, ইন্টারনেট ছাড়া চলা বড়ই মুশকিল।

আমরা যখন কেউ ডিভাইস নিয়ে বসি তখন আসে পাশে তুফান উঠলে টের ই পায় না ইভেন সময় কখন কোন দিক দিয়ে চলে যাচ্ছ সেটাও ঠিক পাই না।

এখন তো ভিশন প্রো আসছে যদিও এমন ডিভাইস আরো আগেই আসছে কিন্তু সকলের কাছে অ্যাভেলএবল না। ব্যাপার হচ্ছে মোবাইল, ট্যাব, ল্যাপটপ তো একটু দূরে থাকে আর এটা চোখের সাথে মিশে রাখতে হবে। বাইরের কোন কিছু সহজেই আচ করা মুশকিল।

টেকনোলজি আমাদের জীবন যাত্রা যত সহজ করে দিচ্ছে তেমন আবেগ, ইমোশন এবং প্রকৃতির সাথে সম্পৃক্ততা দিন দিন দূরে ঠেলে দিচ্ছে।

আগে গেইম খেলতো মাঠে এখন ডিভাইসে, সবাই মিলে গল্প করতাম চাঁদের আলোতে উঠানে খেজুর পাটি বিছিয়ে আর এখন গল্প হয় চ্যাটিং এ। এমন বললে অনেক বলা যাবে৷

দিন দিন ডিভাইস আর ইন্টারনেট এ আসক্ত হবার কারনে সন্তান বাবা-মা দের কথা শুনে না, স্বামী-স্ত্রী এর মধ্যে সম্পর্কের ফাটল, বন্ধু, আত্মীয় সজন দের সাথে ঘনিষ্ঠতা কমে যাচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি।

দুইটা কথা বলে রাখি:

১. ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ইমোশনহীন এবং ফিজিক্যালি উইক একটা প্রজন্ম হবে যার কারণ ডিভাইস কেন্দ্রিক চলাফেরা কাজ কর্ম হবে। এক্সাম্পল মেটাভার্স।

২. বৃদ্ধাশ্রমে জায়গা থাকবে না। সব সময় ফুল হয়ে থাকবে। এটা সবাই বুঝেন কেন বলছি।

শুধু যে খারাপ দিকই আছে এটা না কিন্তু ভালো দিক ও আছে ।

-যাই হোক কিছুই করার নেই আমরা টেকনোলজির শিকার। তাই প্লান করেছি প্রথমে মাসে অন্তত একদিন পরিবারের সবাই মিলে ডিভাইস ফ্রি

-ডে কাটাবো। যেখানে কোন ডিভাইস ইন্টারনেট রাখবো না। তারপর ধীরে ধীরে সাপ্তাহিক একদিন যে দিন ছুটি কাটাবো সেদিন ডিভাইস ফ্রি ডে কাটাবো৷ শুধুই প্রকৃতির

– সাথে সময় কাটাবো। ক্যাশ টাকা লেনদেন করবো, বই পড়বো, ন্যাচারাল খাবার খাবো। পাখির কিচিরমিচির শুনবো। মাঠে খেলবো৷ কাদামাটির সাথে একটু সময় কাটাবো।

শুধু আমি না আসুন সকলে মিলেই এমন একটা সুন্দর দিন, মুহুর্ত কাটায় নিজেদের আপনজন দের সাথে

– দেখবেন শরির, মন দুটোই ভালো থাকবে। পরিবারের সবাইকে নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকতে পারবেন। এবং বন্ডিং ভালো থাকবে৷

  • সাব্বীর আহম্মেদ

 

READ MORE
EducationIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
3 Views
2 Likes

The Secrets Of Creative Thinking

The Secrets Of Creative Thinking.

https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t52/2/16/1f913.png
  • Limit yourself:

Try to constrain yourself with boundaries. Start off by choosing one part of the general problem, even arbitrarily, and point all of your creative energy into that tiny spot.

  • Give yourself permission:

Make sure you get enough artistic license to feel comfortable pulling out crazy ideas. You won’t be able to come up with good stuff if you keep thinking about what others would think.

  • Find your muse:

Figure out what brings out your creative flow. For some, it’s working alone at night, with a cup of coffee in their hand. Others may need an audience.

  • Seek out inspiration:

The more ingredients you feed your brain, the better the chance of you stumbling upon a great, original blend.

  • Write down your ideas:

After you write your first idea down, consider it not good enough. Come up with 20 more, then figure out which one you liked and double down on that one.

  • Go with the craziest ideas:

Your craziest ideas are often your best. Even if it doesn’t work the first time, make sure you continue to push yourself to come up with borderline concepts. Like other things, it’s a muscle that needs flexing.

  • Arrange a creative workshop:

Find an inspirational setting. Put on some nice music, get the key stakeholders together, and do a long brainstorm session.

  • Embrace your inner misfit:

If you live by everyone’s standards, you won’t break norms. Creativity comes from nonconformers, the people who are breaking the rules.

Now, go break some rules.

 

READ MORE
  • 1
  • 2

Recent Posts

  • প্রফেশনাল নাকি অকুপেশনাল ?
  • কাজ করতে পারছি না/ মাথা লক হয়ে আছে?
  • 7 laws of logo design
  • কেন দরকার কমিউনিকেশন স্কীলস
  • কাজের আউটপুট যখন বেশি হয়

Recent Comments

No comments to show.
Category
  • Art
  • Business
  • Education
  • Health
  • Learning
  • Lifestyle
  • Uncategorized
  • Video & Tips
Tags
coaching motivation strategy

Archives

  • May 2025
  • April 2021

Categories

  • Art
  • Business
  • Education
  • Health
  • Learning
  • Lifestyle
  • Uncategorized
  • Video & Tips
Categories
  • Art1
  • Business4
  • Education4
  • Health1
  • Learning12
  • Lifestyle3
  • Uncategorized1
  • Video & Tips4

About Design Hacks

Design Hacks

Privacy Policy

Return Policy

FacebookYoutube

Useful Links

About Us

Free Seminar

Upcoming Batch

Our Gallery

Review

FAQ

Blog

Others

Our Mentors

Success Story

Students Work

Our Achievements

Career Placement

Free Resources

Contact

Contact Us

House: 7/B, Road: 9 Bosila West Dhanmondi Housing, Bosila Mohammadpur, Dhaka, Bangladesh

01796-808044

info.intern2academy@gmail.com

© Copyright 2025 BrandStation All rights reserved.