logotype
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
logotype
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
logotype
Login  /  Join
logotype
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
Business
Home Archive by Category "Business"

Category: Business

BusinessLearningVideo & TipsIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
3 Views
1 Like

স্কীলস VS সার্টীফিকেট

শেষ করে এক্সপেরিন্স নিয়ে ৯০,০০০+ টাকার জব করি (বাংলাদেশে) এবং জবের পাশাপাশি মান্থলি ১,৫০,০০০+ ইনকাম করি তখন ও সে ভালো একটা জব….

সার্টিফিকেট না পুড়িয়ে প্রফেশনাল কোন ট্রেনিং নিয়ে নিজেকে, পরিবারকে এবং দেশ কে স্বাবলম্বী করে তুলুন। আমরা অনেক সময় নিজের সফট স্কীলস এবং প্রফেশনাল স্কীলস গুলা ডেভেলপমেন্ট না করে অন্যকে দোষ দেই।

এখনকার ডিজিটাল যুগে এসে যদি বলেন আমি বেকার তাহলে তো বলার কিছু নেই। হ্যাঁ অনেক সময় সুযোগ থাকলে সামর্থ থাকে না বা সামর্থ্য থাকলে সুযোগ থাকে না। কিন্তু বাস্তবতা তো আর এই কথা শুনতে চাইবে না। লেখাপড়ার পাশাপাশি নিজেকে যে কোন একটা বিষয়ের উপর এক্সপার্ট করা বেটার। এখানকার এ সময় অনেক ট্রেনিং সেন্টার, ইন্সটিটিউট কিংবা অনেক চ্যানেল আছে যারা টেকনিক্যাল সাবজেক্ট এর উপর ট্রেনিং দিচ্ছি। সম্ভব হলে সেগুলা করেন, বাস্তবমুখী শিক্ষা গ্রহণ করা উচিৎ।

আমি আর আমার এক কাজিন (দুঃর্সম্পর্কের) দুইজন ই একই বয়সী। এক সাথেই লেখাপড়া করেছি। পার্থক্য হলো ভার্সিতে আমি প্রফেশনাল একটা সাবজেক্ট ( গ্রাফিক্স ডিজাইন) এ লেখাপড়া করেছি আর সে (কাজিন) অন্য ভালো একটা সাবজেক্ট এ লেখাপড়া করেছে যেটার ডিমান্ড আমাদের দেশে অনেক ভালো ছিল এখনো আছে। সে এমনি তে রোল ১ – ধারী স্ট্যুডেন্ট ছিল ছোট বেলা থেকে, ওর জন্য অনেক বকা আর মাইর খাইছি আম্মার হাতে -কেন আমি ভালো ছাত্র হতে পারলাম না ওর মত। যাই হোক ও আমার থেকে একটু বেশি লেখাপড়া করেছে মানে এম বি এ শেষ করেছে আমি শেষ করি নি যদিও আমার সাবজেক্ট এর মাস্টার্স নেই আমাদের দেশে(শিগ্রই আসবে এবং করবো )। অন্য সাবজেক্ট এ করি নাই কারণ রেলিভেন্ট মনে করি নাই।

মজার কথা হচ্ছে আমি যখন লেখাপড়া শেষ করে এক্সপেরিন্স নিয়ে ৯০,০০০+ টাকার জব করি (বাংলাদেশে) এবং জবের পাশাপাশি মান্থলি ১,৫০,০০০+ ইনকাম করি তখন ও সে ভালো একটা জব এ জয়েন ই করতে পারে নাই। এর পরে হয়তো লবিং করে একটা চাকরি পেয়েছে। এখন তার থেকে মিনিমাম ৭/৮ গুন বেশি ইনকাম করি।

আমার এই বাস্তব জীবনের গল্পটা কেন বললাম জানেন ?

আমার আর আমার কাজিন এর পার্থক এটাই ছিল ওঁ পুঁথিগত বিদ্যায় এক্সপার্ট ছিল আর আমি লেখাপড়ার পাশাপাশি এক্সট্রা স্কীলস এড করার দৌড়ে ছিলাম। একটু বেশি চঞ্চল ছিলাম এবং বড় স্বপ্ন।

আমাদের দেশে পুঁথিগত বিদ্যা পড়ে এক্সট্রিম লেভেল বা ফ্যামিলি নিয়ে ভালো থাকা একটু কঠিন যদি দুর্নিতি বা কালো টাকার লোভে না পরে । পুঁথিগত বিদ্যার পাশাপাশি যদি এক্সট্রা অরডিনারি স্কীলস না বাড়ান তাহলে লাভ নেই। এখন প্রতিযোগিতার যুগ যে যুগ কে কত টা এডভান্স, বা এগিয়ে থাকতে পারে। স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা দেশ কে দোষ দিয়ে লাভ নেই যদি নিজে স্কীলড না হন – তাদের কি করার।

আমি আমার চাকরি জীবনে কোথাও সার্টিফিকেট দেখাই নি ইভেন যেখানে জব করেছি চাওয়ার সাহস পাইনি। কারণ আমার কাজ (পোর্টফোলিও) দেখয়ে জবের অফার করেছে, সার্টিফিকেট দেখে না। কই আমি তো কখনোও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা দেশ কে দোষ দেই নি। যদি প্রয়োজন ও পড়তে দেই নি ।

তবে অবশ্যই লেখাপড়ার পাশাপাশি সফটস্কীলস গুলা জানা বা এক্সট্রা অরডিনারি হওয়া উত্তম কেন না আপনি যে সেক্টর ই থাকেন না কেন বা যে সাবজেক্ট এই পড়েন না কেন, অই সেক্টর এর জন্য নিজেকে কোয়ালিটিফুল করা।

সার্টিফিকেট পুড়িয়ে ভাইরাল না হয়ে দেশের এক্সামপ্ল হয়ে ভাইরাল হওয়া উত্তম।

আজকে থেকেই নোট করেন এই সময়ে কোন কোন স্কীলস বাড়ানো দরকার।

হতেপারে –

সফটস্কীলস, ইংরেজি, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, ব্লগিং, কোডিং, প্রেজেটেশন, কম্পিউটার অফিস প্রোগ্রাম সহ আরও অনেক কিছু। যেটা আপনার দরকার বা আপনার ভালো লাগে।

ধন্যবাদ পুরো টা পড়ার জন্য। এই লেখা পড়ার পরে আপনার উপকারে আসলে তখন ভালো লাগবে।

ওহ বিঃ দ্রঃ গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন। ব্যাসিক বা যারা এডভান্স লেভেল শিখতে চান বা আগ্রহ আছে। গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার ক্ষেত্রে যাদের একান্তই ফাইনান্সিয়াল প্রব্লেম আছে তাদের জন্য স্কলারশীপ প্রোগ্রাম রয়েছে। Intern With Sabbir ফেসবুক গ্রুপ সব সময় সাপোর্ট এ আছে এবং থাকবে।

লেখাঃ সাব্বীর আহম্মেদ

READ MORE
BusinessLearningIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
4 Views
3 Likes

আমার ভালো জব এবং ক্লাইন্ট পাবার গোপন রহস্য

আমি দীর্ঘদিন ডিজাইন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করে আসছি। শুরুতে ভালো একটা জব পেতে অনেক কষ্ট করতে হয়েছিল। না ছিলো ভালো পোর্টফলিও না ছিলো মামা খালু বা গাইড লাইন দেওয়ার মত কোন বড় ভাই।

নিজের ইচ্ছাশক্তি, সাহস এবং পরিশ্রম করার মন মানুষিকতা আজ গন্তব্যের পথে নিয়ে আসছে৷।

কাজ করতে করতে একটা পর্যায়ে অভিজ্ঞতার ভান্ডার যখন ভারি হয়ে আসছে তখন ক্লাইন্ট আমাকে খুজে। ক্লাইন্ট কে খুজতে হয় না।

আমি সব সময় ক্লাইন্ট দের সমস্যা সমাধান করে দিয়ে আসছি এবং করি। তাদের পন্যের টি জি কারা, কি এবং কিভাবে কমিউনিকেশন করলে কাস্টমার রা খুব সহজে পন্য সম্পর্কে বুঝতে পারবে এবং কিনবে এটা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। যার কারনে তাদের পছন্দের তালিকায় আমি সব সময় ই প্রথমে।

ক্লাইন্ট চাই নীট এন্ড ক্লীন ডিজাইন, ইজি কমিউনিকেশন। তবে হ্যাঁ অনেক ক্লাইন্ট যারা উল্টা পাল্টা ফিডব্যাক দিয়ে সুন্দর ডিজাইনটা কে নষ্ট করে দেয়। আপনি যদি তাদের সুন্দর ভাবে হ্যান্ডেল করতে পারেন তবে সেই ক্লাইন্ট আপনার ভক্ত হয়ে থাকবে। এখন কথা হচ্ছে কি ভাবে কি বুঝালে ক্লাইন্ট আপনার কথা মত চলবে বা ডিজাইন কিভাবে কি করলে ক্লাইন্ট পছন্দ করবে এইগুলা খুব সিক্রেট।

আমি কিছু কিছু টেকনিক এপ্লাই করে থাকি ডিজাইনে এবং ক্লাইন্টদের উপর যেটা ক্লাইন্ট ও খুশি আবার কাজ ও সুন্দর হয়।

একটানা দীর্ঘদিন ধরে একই ক্লাইন্টের কাজ করে যাচ্ছি এই সব টেকনিক এপ্লাই করে।

এমন সব দারুন দারুন টেকনিক নিয়ে কথা বলবো Ultimate Design Hacks ওয়ার্কশপে।

  • সাব্বীর আহম্মেদ।

 

READ MORE
BusinessIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
2 Views
3 Likes

ব্র্যান্ড এবং ব্রান্ডিং নিয়ে যত কথা

ব্র্যান্ড এবং বিজ্ঞাপন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথাঃ

৬-৭ বছর আগের কথা । আমি তখন এক বিশ্বখ্যাত কোম্পানীতে ব্রান্ড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করি । আমার ব্র্যান্ডের নতুন ক্যাম্পেইন শুরু করলাম । টিভি মিডিয়া ব্রেক হলো শনিবার রাতে । পরের দিন রবিবার সকালে আমাদের মাসিক অপারেশনাল মিটিং, যেখানে হেড-অফ-ফাংশনরা উপস্থিত থাকেন । মিটিং বসে প্রথমেই আমার তৎকালিন CFO, ভদ্রলোক ইন্ডিয়ান, প্রফেশনাল ক্যারিয়ারের বয়স আমার চাইতে অন্ত:ত দ্বিগুণ, জিজ্ঞাসা করলেন

“গালীব, কাল রাত থেকে তো আপনার টিভি শুরু হলো । তা সেলসে ইম্প্যাক্ট কি ?”

উত্তরে আমি কি বলব অনেক্ষণ ভেবেও বুঝে উঠতে পারলাম না ।

.

এত বছর এই পুরানো গল্প কেন ? কারণ, শুধু সেই CFO ভদ্রলোকই নন, অনেকের মাথার ভিতর এই ধারণা আছে যে এ্যাড দেয়া মানেই সাথে সাথে লাফিয়ে লাফিয়ে সেলস্ বাড়তে থাকা ! এমন কি আমরা যারা মার্কেটিং প্রফেশনালস তাঁদের অনেকের ভেতরেও এই ধারণা কাজ করে ।

.

মার্কেটিং প্রফেশনে আমি এ পর্যন্ত ঠেকে এবং দেখে যতটুকু শিখেছি তাতে এতটুকু বলতে পারি যে এ্যাড দিয়ে সাথে সাথে সেলসে বাড়ে না । অন্ত:ত FMCG ইন্ডাস্ট্রীতে না । কখনই না । ভাবছেন তাহলে এ্যাড দেবো কেন ? কেনই বা কোম্পানীগুলো তাহলে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা এ্যাডের পেছনে খরচ করে ?

.

উত্তরটা একটু পরে দিচ্ছি । তার আগে একটু মনে করে দেখুন তো শেষ কবে আপনি নিজে এ্যাড দেখার সাথে সাথে কোন প্রোডাক্ট কেনার জন্য দোকানে দৌড় দিয়েছেন ? বেশীর ভাগের উত্তরই হবে কোনদিনই না । তাই যদি হয় তবে আপনার কনজ্যুমার কোন আক্কেলে টিভি-রেডিও-অনলাইনে-পেপারে এ্যাড দেখেই জিনিষটি কেনার জন্য দৌড়ে দোকানে চলে যাবে ? বিচার-বুদ্ধি তো তাঁদেরও আছে । না কি !

.

তাহলে এ্যাডের কাজটা কি ? এ্যাডের আসল কাজ ‘পারচেজ’ ঘটানো না । বরং বরং এ্যাডের আসল কাজটি হলো ‘প্রোডাক্ট’ কিংবা ‘সার্ভিস’টি নিয়ে মাথার ভেতর একটু খানি জায়গা করে নেয়া । যাকে মার্কেটিংএর ভাষায় বলা হয় ‘Consideration set’ । এখনকার পৃথিবীর হাজার হাজার একই ধরণের প্রোডাক্টের রাজ্যে আপনার এ্যাডটি যদি আপনার ব্র্যান্ডটিকে কনজ্যুমারের মাথার ভেতর এতটুকু জায়গা করিয়ে দিতে পারে সেটি কিন্তু মোটেও ফেলনা কিছু নয়, বরং রীতিমত যুদ্ধ জয়ের মতই কঠিন কাজ । এরকম হাজার-হাজার, লাখ-লাখ মানুষের মাথার ভেতর যখন আপনার ব্র্যান্ডটি সামান্য হলেও জায়গা করে ফেলে, তখন আস্তে আস্তে শুরু হয় এক জটিল সাইকলিজিক্যাল প্রক্রিয়া, যাকে মনো:বিজ্ঞানের ভাষায় Active decision making process-ও বলে । আগ্রহী কনজ্যুমারগণ তখন ধীরে ধীরে আপনার ব্র্যান্ড নিয়ে ইনফর্মেশন খুঁজতে থাকে । কি আছে এতে ? কি নেই ? কি কি ব্যপারে এটি অন্য ব্রান্ডের চাইতে ভাল কিংবা খারাপ ? একে অন্যকে এটির ব্যপারে জিজ্ঞাসা করে, সাজেশন দেয়া নেয়া করে । এই কথা-বার্তা কিন্তু আপনার ব্র্যান্ডের জন্য ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার । এটিকে মার্কেটিংএর ভাষায় বলে Word of Mouth (WoM)। আর যাঁরা রকীব হাসানের তিন গোয়েন্দা পড়েছেন তারা বলতে পারেন ‘ভুত-থেকে-ভুতে’ । Empirical evidence বলে যে যেসব ব্র্যান্ড WoM ডমিনেট করে, সেসব ব্র্যান্ডই ক্যাটাগরীতে সবচেয়ে বেশী সেলস জেনারেট করে ।

.

অবশেষে, সমস্ত ইনফর্মেশন-ধাঁধা-অনিশ্চয়তা আর সাইকলিজির হাজারটা জটিল পথ পাড়ি দিয়ে একজন মানুষ আপনার ব্র্যান্ডটি কেনার কিংবা না-কেনার ডিসিশন নেন । এই পুরো যাত্রা পথে আরও অনেক কিছুই প্রভাব রাখে – ডিস্ট্রবিউশন, প্যাকেজিং, দাম, কম্পিটিটিরের এ্যাক্টিভিটি, দোকানদারের সাজেশন, দোকানের ভিজিবিলিটি ইত্যাদি । এর কোনটি তাকে পজেটিভলি প্রভাবিত করে, আবার কোনটি নেগেটিভলি । অনেকটা সেই সাপ-লুডু খেলার মত – কখনও সাপে খেয়ে পেছনে পাঠিয়ে দেবে আবার কখনও মই পেয়ে ধাঁই ধাঁই করে উপরে উঠতে যাবে । একজন মার্কেটিয়ারের কাজ যতটা সম্ভব সাপগুলো মেরে, সিঁড়ি বিছানোর ব্যবস্থা করা । সেই জন্যই একজন মার্কেটিয়ারের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরো ভ্যালু চেইনের উপর দখল থাকতে হয় । এ্যাড সেই ভ্যালু চেইনের অতি সামান্য একখানা অংশ মাত্র ।

.

সুতরাং, একমাত্র জীবন বাঁচানো ইমার্জেন্সী ঔষধ আর স্বল্প-সময়ের জন্য দেয়া অসম্ভব টাইপের আকর্ষণীয় অফার ছাড়া এ্যাড দিয়ে সাথে সাথে সেলস্ বাড়িয়ে ফেলার পরিকল্পনা করাটা বোকামী ছাড়া আর কিছুই না । এ্যাড অবশ্যই আপনার ব্র্যান্ডের সেলসকে প্রভাবিত করবে । তবে তা সাথে সাথে নয় । কয়েক মাস, কয়েক কোয়ার্টার এমনকি অনেকক্ষেত্রে বছরও লেগে যায় একখানা থিমেটিক এ্যাডের প্রভাব আসতে এবং বুঝতে । তবে একবার যখন সেটি আসা শুরু করে, আর আপনি যদি পথের সাপগুলো সরিয়ে রাখতে পারেন, তবে আপনার ব্র্যান্ডটিও কনজ্যুমারের মাথার ভেতর বাড়ি-ঘর বানিয়ে চীরস্থায়ী রাজত্ব শুরু করে দেয় । সেলস নাম্বারের ঘোড়াটাও তখন ছুটতে থাকে জোরে । তবে তার জন্য সময় দিতে হয় । ইনভেস্টমেন্ট করে যেতে হয় । ধৈর্য্য থাকতে হয় । যদি সেই সময়, ক্যাপিটাল ব্যাকাপ আর ধৈর্য্যটুকু না থাকে তবে খামোখা এ্যাড দিয়ে টাকা নষ্ট না করাই ভাল ।

.

আর তাই এ্যাডের পেছনে খরচ শুরু করার আগে মার্কেটিয়ারদের উচিৎ ম্যানেজমেন্টের সাথে এই ব্যপারগুলো পরিষ্কার করে নেয়া – এই এ্যাড ক্যাম্পেইন থেকে বিজনেসে ঠিক কি ইম্প্যাক্ট আসবে এবং তা কবে । সেটি ঠিক না করে গেলে পরবর্তিতে যে ভয়ানক প্রেশারে পরবেন তখন এমনকি চাকরী এমনকি পুরো ক্যারিয়ারেরও বারোটা বেজে যেতে পারে ।

লেখাঃ Galib Bin Mohammad

Head of Marketing Arla

 

READ MORE
BusinessLearningIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
3 Views
2 Likes

ব্র্যান্ডের মাইন্ড দখল

চায়নার সেভেন সিস্টারর্স এর মত এবার মাইন্ড দখল হোক ।

একজন ডিজাইনার হিসাবে ব্র‍্যান্ডের ডিজাইন দিয়ে কত জন অডিয়েন্স, কাষ্টমার এর মাইন্ড দখল করতে পেরেছি এটাই প্রধান বিষয়। আর এটাই ডিজাইনার এর ডিজাইনের সার্থকতা।

মেইনলি আমারা যারা ব্র‍্যান্ডের কাজ করি সব সময় চেষ্টা করি কাষ্টমার সাইকোলজি বুঝে USP/ ESP দিয়ে ব্র‍্যান্ডের প্রোডাক্ট/ সার্ভিস দিয়ে কাষ্টমার বা অডিয়েন্স এর সাথে কমিউনিকেশন করা বা একটা ব্রিজ তৈরি করা।

লোগো, বিজ্ঞাপন (ডিজাইন), কালার, টাইপোগ্রাফি, গল্প দিয়ে যদি অডিয়েন্স এর মাইন্ড দখল করতে পারি সেটাই হচ্ছে আমাদের (ডিজাইনার বা মার্কেটিয়ারদের) সার্থকতা।

যেমন, লাল কালার বললে মাথায় আসে কোকাকোলা, স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার বলতেই গ্রামীণফোন, অরেঞ্জ বলতে ফান্টা, ফেড এক্স, খাওয়া আপেল দেখলেই Apple, m দেখলেই ম্যাকডোনাল্ড, কাউয়া বললেই কাদের কাকু, নাইচ এন্ড এটার্ক্টিভ বলেই মহামান্য রাষ্ট্রপতির, ইন্টার্ন একাডেমি মানেই ডিজাইন এর থিওরি, এডভান্স কিছু, টাইমলি ক্লাসে এটেনডেন্স এবং এসাইনমেন্ট এর প্রেসার এর কথা মাথায় চলে আসে।

এই যে এই গুলা বলার সাথে সাথে আপনি আপনি আমি চিন্তা করতে পারছি বা মুহুর্তে বলে দিতে পারছি এটাই হচ্ছে মাইন্ড দখল।

ব্র্যান্ডের মাইন্ড দখলে আপনার মতামত কি ?

  • সাব্বীর আহম্মেদ

READ MORE

Recent Posts

  • প্রফেশনাল নাকি অকুপেশনাল ?
  • কাজ করতে পারছি না/ মাথা লক হয়ে আছে?
  • 7 laws of logo design
  • কেন দরকার কমিউনিকেশন স্কীলস
  • কাজের আউটপুট যখন বেশি হয়

Recent Comments

No comments to show.
Category
  • Art
  • Business
  • Education
  • Health
  • Learning
  • Lifestyle
  • Uncategorized
  • Video & Tips
Tags
coaching motivation strategy

Archives

  • May 2025
  • April 2021

Categories

  • Art
  • Business
  • Education
  • Health
  • Learning
  • Lifestyle
  • Uncategorized
  • Video & Tips
Categories
  • Art1
  • Business4
  • Education4
  • Health1
  • Learning12
  • Lifestyle3
  • Uncategorized1
  • Video & Tips4

About Design Hacks

Design Hacks

Privacy Policy

Return Policy

FacebookYoutube

Useful Links

About Us

Free Seminar

Upcoming Batch

Our Gallery

Review

FAQ

Blog

Others

Our Mentors

Success Story

Students Work

Our Achievements

Career Placement

Free Resources

Contact

Contact Us

House: 7/B, Road: 9 Bosila West Dhanmondi Housing, Bosila Mohammadpur, Dhaka, Bangladesh

01796-808044

info.intern2academy@gmail.com

© Copyright 2025 BrandStation All rights reserved.