logotype
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
logotype
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
logotype
Login  /  Join
logotype
  • Home
  • Courses
    • Design Hacks
    • Basic to Advance
    • Diploma in Graphic Design
    • Basic Recovery ( Pre Advance )
    • Motion Design
    • English for Creative Designer & Freelancer
    • Design Roadmap ( 180 )
  • Review
  • Student’s Work
  • Blog
  • Contact
Learning
Home Archive by Category "Learning"

Category: Learning

LearningLifestyleIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
9 Views
0 Likes

কাজ করতে পারছি না/ মাথা লক হয়ে আছে?

কাজ করতে পারছি না/ মাথা লক হয়ে আছে?
যেহেতু আমি ক্রিয়েটিভ কাজ করি তাই মাঝে মাঝে আমার মাথা লক হয়ে যাই আই মিন আমি কোন কাজ করতে পারি না বা নতুন আইডিয়া আসে না।
আমি যখন জব করতাম তখন দেখা যেতো হুট হাট মাথা লক হয়ে গেছে মানে নতুন কোন কাজ করতে পারতাম না, মাথা কিলাইলেও আইডিয়া বের হয়তো না। আউটপুট একদম কমে যায়। নিজের মধ্যে হতাশা কাজ করে। কারন ক্রিয়েটিভ কাজ করতে গেলে সব সময় ই ব্রেইনের উপর চাপ পড়ে। সব সময়ই নিত্যনতুন আইডিয়া নিয়ে কাজ করতে হয়।
এই সমস্যা টা শুধু আমার একার না, যারাই ক্রিয়েটিভ কাজ করেন এদের সবার ই হয়তো এমন হয়ে থাকে বা হয়।

তখন কি করতাম বা কি করা উচিত?
হুম যখনি দেখতাম এমন হচ্ছে তখন অফিস থেকে দুই তিন দিনের জন্য ছুটি নিতাম একটু রিফ্রেশমেন্ট এর জন্য। কারন বেষ্ট আউটপুট দেওয়ার জন্য অবশ্যই রিফ্রেশ হতে হয়।
ছুটি নিয়ে হয় গ্রামের বাড়ি বা কোথাও ট্যুরে চলে যেতাম। একদম কাজের বাইরে থাকতাম অই সময় টা । ট্যুর থেকে ফিরে এসে আবার আগের মত কাজে ফিরে যেতাম। এবং আউটপুট বেড়ে যেত।
ঠিক এখনও এমনটাই করি একটানা কাজ করতে বোরিংফিল হলে কোথাও থেকে ঘুরে আসি।
মাথা থেকে জাংক ফাইল গুলা ডিলেট করে দিয়ে আসি।
ক্রিয়েটিভ কাজ করতে হলে অবশ্যই সবার আগে মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে। নিজে কে সময় দিতে হবে, পরিবার/ প্রিয়জনের সাথে সময় কাটাতে হবে তাহলেই মনে প্রশান্তি আসবে যেটা ” মেন্টাল হেলথ্ ” প্রতিটি মানুষের সুখী থাকতে হলে সুখে রাখতে হলে তাকে অবশ্যই মেন্টাল হেলথ্ এর দিকে নজর দিতে হবে। অন্যথায় সুখী হতে পারবেন না বা কাজ কর্মে মনোযোগ দিতে পারবেন না।
আমাদের ক্রিয়েটিভ কাজ টা একটু কঠিন কারন কাজের মধ্যে যখন ঢুকে যায় তখন একটানা কাজ করতে করতে মেজাজ একরুখা বা খিটমিটে হয়ে যায়। যেটা নিজের জন্য খুবই ভয়ংকর। এটা আমার উপর ই হয় এর জন্য প্রতি নিয়ত আমি আমার মেন্টাল হেলথ্ এর ট্রিটমেন্ট গ্রহণ করি।

রিফ্রেশমেন্ট হবার জন্য বা সব সময় কুল থাকার জন্য যা যা করা দরকারঃ
১। নিয়মিত ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া।
২। রাগ, ক্রোধ, হিংসা কে নিয়ন্ত্রণ করা।
৩। অপরাধীদের ক্ষমা করে দেওয়া।
৪। সাপ্তাহিক, মাসিক অন্তত ১ বার হলেও কোথাও ঘুরতে যাওয়া।
৫। পরিবার, প্রিয়জন, বন্ধু বান্ধবদের সাথে সময় কাটানো।
৬। সাক্সেসফুল মানুষদের সাথে কথা বলা। তাদের গল্প শোনা।
৭। নিজের কাজে (একদিক) এ ফোকাস করা, মাল্টিফোকাসড না হওয়া।
৮। একটানা অনেকক্ষন কাজ না করা, মাঝে মাঝে ব্রেক নেওয়া।
৯। ছুটি টা কে প্রপার রিফ্রেশমেন্ট এর কাজে লাগানো, আমরা ছুটি পেলে অন্য কাজে ব্যস্ত হয়ে যায়। এটা না হওয়া। ছুটি মানেই নিজেকে, ফ্যামিলিকে সময় দেওয়া।
১০। সাহায্য করা, দান সদকা করা। এতে মন ভালো থাকবে।
১১। টাইম ম্যানেজমেন্ট করে সব কিছু করা।
১২। লক্ষ্য স্থীর করা ( Goal Setup), প্লান অনুযায়ী কাজ করা।
১৩। ওয়ার্ক আউট, ফিজিক্যাল কোন গেইম ( ক্রিকেট, ফুটবল, ব্যাডমিন্টন ইত্যাদি) খেলুন।
১৪। সবার সাথে ভালো ব্যবহার করুন, হাসি মুখে কথা বলুন।
সব শেষে বলবো, যখন দেখবেন কাজ করতে মন চাচ্ছে না, তখন জোর করে কাজ করতে যাবেন না বরং তখন কিছুক্ষণের জন্য বিরতি নিয়ে পরে আবার কাজে বসতে পারেন। এতে কাজ করতে ও ভালো লাগবে। বেষ্ট আউটপুট দিতে পারবেন।
শরীর, মন এবং ব্রেনের উপর চাপ দিয়ে কোন কিছু না করাই ভালো।
সুস্থ মন, সুস্থ শরীর আপনাকে সাফল্যের পথে একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।

সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
© সাব্বীর আহম্মেদ

READ MORE
ArtLearningIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
8 Views
2 Likes

7 laws of logo design

Here are the 7 laws of logo design you should follow as a guide to get the best results.

  1. Simplicity
  2. Memorability
  3. Originality
  4. Modern Yet Timeless
  5. Balance
  6. Complementary
  7. Versatility
READ MORE
Sabbir Ahmmed is a professional graphic designer in Bangladesh.
LearningVideo & TipsIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
4 Views
1 Like

কেন দরকার কমিউনিকেশন স্কীলস

ঘুরেফিরে চাকরির বাজারে একটি কথা আজকাল প্রায়ই শোনা যায়—’কমিউনিকেশন স্কিল’, অর্থাৎ যোগাযোগের দক্ষতা। অনলাইনে বা অফলাইনে কার্যকর যোগাযোগের পদ্ধতি আপনার জানতেই হবে। আর জীবনে চলার পথে প্রতিটি ক্ষেত্রে কমিউনিকেশন স্কিলস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যার কমিউনিকেশন স্কিল যত ভালো সে ততো বেশি যুগপোযোগী এবং সবার প্রিয় হয়ে ওঠে ।

একটু সুন্দর ভাবে মিষ্টি কথা দিয়েই অনেক কঠিন কাজ খুব সহজেই সম্পন্ন করা যায়। দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ ও সুন্দর করে তুলতে পারে কমিউনিকেশন স্কিলস। তাই সফল হতে চাইলে অবশ্যই নিজের কমিউনিকেশন স্কিলস বাড়াতে হবে। পেশাদার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিংকডইনের এক জরিপে দেখা গেছে, সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন ‘সফট স্কিল’গুলোর মধ্যে সবার ওপরে আছে ‘যোগাযোগ দক্ষতা’।

কমিউনিকেশন স্কিল বাড়ানোর ১০টি উপায়ঃ

১) মনযোগ দিয়ে সামনের ব্যক্তির কথা শোনা ।

২) কথা বলার সময় বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ঠিক রাখা ।

৩) সামনের ব্যক্তির কথা যে আপনি শুনছেন , কথার মাঝেই তার রেসপন্স করা।

৪) দ্রুত কথা না বলে ধীরে ধীরে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করা।

৫) কথা বলার সময় হাঁসি মুখে কথা বলা ।

৬) টাইমিং বুঝে কথা বলা।

৭) কথা বলার সময় আওয়াজ ঠিকঠাক আছে কিনা দেখা ।

৮) একটু খোলামেলা ভাবে মেশার চেষ্টা করা ।

৯) সামনের ব্যক্তির প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া ।

১০) কোনো কথাকে যুক্তি ও উদাহরণ দিয়ে সামনের জনকে বোঝানোর চেষ্টা করা ।

 

যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ানোর উপায়ঃ

  • ভালো শ্রোতা হওয়া

যোগাযোগ দক্ষতায় ভালো হতে হলে প্রথমেই আপনাকে একজন ভালো শ্রোতা হতে হবে। অনেকেই আছেন, যাঁরা কথা বলার সময় অপর প্রান্তের মানুষটির কথা শুনতে চান না। শুধু নিজেই বলে যান। এতে অপর পক্ষের মতামত বা তথ্যগুলো জানায় ঘাটতি থেকে যায়। ফলে, পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন বিষয়ে দ্বিমত ও অস্পষ্টতা তৈরি হয়।

  • আত্মবিশ্বাসী হওয়া

আপনি যে বিষয়ে বলছেন, সে সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে, সব তথ্য-উপাত্ত-পরিসংখ্যান জোগাড় করে, আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে উপস্থাপন করুন।

  • অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া

যাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন, আপনাকে অবশ্যই তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। তাঁর কোনো কথা বা মতের সঙ্গে আপনি একমত না-ও হতে পারেন, কিন্তু অবশ্যই শ্রদ্ধাশীল থাকতে হবে।

যদি মনে করেন আপনার মতামতটি সঠিক, সে ক্ষেত্রে যুক্তি ও তথ্য-উপাত্তের মাধ্যমে বুঝিয়ে বলুন।

  • মুক্তমনা হওয়া

মনের জানালা সব সময় খোলা রাখুন। আপনার সঙ্গে কেউ মনের কথা ভাগাভাগি করতে যেন ইতস্তত বোধ না করে। আপনার থেকে বয়সে ছোট, পদে ছোট বা যোগ্যতায় ছোট—এমন লোকজনও যেন আপনার সঙ্গে নির্দ্বিধায় সব কথা বলতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে বা পরিবারে যখন মুক্তমনা হবেন এবং সবার কথা শুনবেন, তখন সেখান থেকে নতুন অনেক আইডিয়া পাবেন, অনেক ভুল–বোঝাবুঝির অবসান ঘটবে এবং সম্পর্কগুলো ভালো হবে।

READ MORE
LearningVideo & TipsIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
4 Views
0 Likes

কাজের আউটপুট যখন বেশি হয়

আমরা প্রায়ই ফ্রি থাকি বা বলি কাল থেকে ফ্রি আছি ধুমায়ে কাজ করবো । কিন্তু দেখা যাচ্ছে ঐ ফ্রি টাইমে কাজের গতি একদম ই কম বা স্লো । দেখবেন আপনার ব্যস্ত সময়ে বেশি কাজের আউটপুট বের হচ্ছে । আর ফ্রি টাইমে উল্টা পাল্টা কাজ করে সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে । কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না । এর জন্য বলবো ফ্রি টাইমে কাজ করবো এই অজুহাত না দিয়ে কাজ করা বন্ধ না করাই শ্রেয় । আপনার ব্যস্ততার মধ্যেই সব কাজ শেষ করতে হবে । আর ঐ সময়েই বেষ্ট আউটপুট আসে ।

সাব্বীর আহমেদ

READ MORE
BusinessLearningVideo & TipsIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
3 Views
1 Like

স্কীলস VS সার্টীফিকেট

শেষ করে এক্সপেরিন্স নিয়ে ৯০,০০০+ টাকার জব করি (বাংলাদেশে) এবং জবের পাশাপাশি মান্থলি ১,৫০,০০০+ ইনকাম করি তখন ও সে ভালো একটা জব….

সার্টিফিকেট না পুড়িয়ে প্রফেশনাল কোন ট্রেনিং নিয়ে নিজেকে, পরিবারকে এবং দেশ কে স্বাবলম্বী করে তুলুন। আমরা অনেক সময় নিজের সফট স্কীলস এবং প্রফেশনাল স্কীলস গুলা ডেভেলপমেন্ট না করে অন্যকে দোষ দেই।

এখনকার ডিজিটাল যুগে এসে যদি বলেন আমি বেকার তাহলে তো বলার কিছু নেই। হ্যাঁ অনেক সময় সুযোগ থাকলে সামর্থ থাকে না বা সামর্থ্য থাকলে সুযোগ থাকে না। কিন্তু বাস্তবতা তো আর এই কথা শুনতে চাইবে না। লেখাপড়ার পাশাপাশি নিজেকে যে কোন একটা বিষয়ের উপর এক্সপার্ট করা বেটার। এখানকার এ সময় অনেক ট্রেনিং সেন্টার, ইন্সটিটিউট কিংবা অনেক চ্যানেল আছে যারা টেকনিক্যাল সাবজেক্ট এর উপর ট্রেনিং দিচ্ছি। সম্ভব হলে সেগুলা করেন, বাস্তবমুখী শিক্ষা গ্রহণ করা উচিৎ।

আমি আর আমার এক কাজিন (দুঃর্সম্পর্কের) দুইজন ই একই বয়সী। এক সাথেই লেখাপড়া করেছি। পার্থক্য হলো ভার্সিতে আমি প্রফেশনাল একটা সাবজেক্ট ( গ্রাফিক্স ডিজাইন) এ লেখাপড়া করেছি আর সে (কাজিন) অন্য ভালো একটা সাবজেক্ট এ লেখাপড়া করেছে যেটার ডিমান্ড আমাদের দেশে অনেক ভালো ছিল এখনো আছে। সে এমনি তে রোল ১ – ধারী স্ট্যুডেন্ট ছিল ছোট বেলা থেকে, ওর জন্য অনেক বকা আর মাইর খাইছি আম্মার হাতে -কেন আমি ভালো ছাত্র হতে পারলাম না ওর মত। যাই হোক ও আমার থেকে একটু বেশি লেখাপড়া করেছে মানে এম বি এ শেষ করেছে আমি শেষ করি নি যদিও আমার সাবজেক্ট এর মাস্টার্স নেই আমাদের দেশে(শিগ্রই আসবে এবং করবো )। অন্য সাবজেক্ট এ করি নাই কারণ রেলিভেন্ট মনে করি নাই।

মজার কথা হচ্ছে আমি যখন লেখাপড়া শেষ করে এক্সপেরিন্স নিয়ে ৯০,০০০+ টাকার জব করি (বাংলাদেশে) এবং জবের পাশাপাশি মান্থলি ১,৫০,০০০+ ইনকাম করি তখন ও সে ভালো একটা জব এ জয়েন ই করতে পারে নাই। এর পরে হয়তো লবিং করে একটা চাকরি পেয়েছে। এখন তার থেকে মিনিমাম ৭/৮ গুন বেশি ইনকাম করি।

আমার এই বাস্তব জীবনের গল্পটা কেন বললাম জানেন ?

আমার আর আমার কাজিন এর পার্থক এটাই ছিল ওঁ পুঁথিগত বিদ্যায় এক্সপার্ট ছিল আর আমি লেখাপড়ার পাশাপাশি এক্সট্রা স্কীলস এড করার দৌড়ে ছিলাম। একটু বেশি চঞ্চল ছিলাম এবং বড় স্বপ্ন।

আমাদের দেশে পুঁথিগত বিদ্যা পড়ে এক্সট্রিম লেভেল বা ফ্যামিলি নিয়ে ভালো থাকা একটু কঠিন যদি দুর্নিতি বা কালো টাকার লোভে না পরে । পুঁথিগত বিদ্যার পাশাপাশি যদি এক্সট্রা অরডিনারি স্কীলস না বাড়ান তাহলে লাভ নেই। এখন প্রতিযোগিতার যুগ যে যুগ কে কত টা এডভান্স, বা এগিয়ে থাকতে পারে। স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা দেশ কে দোষ দিয়ে লাভ নেই যদি নিজে স্কীলড না হন – তাদের কি করার।

আমি আমার চাকরি জীবনে কোথাও সার্টিফিকেট দেখাই নি ইভেন যেখানে জব করেছি চাওয়ার সাহস পাইনি। কারণ আমার কাজ (পোর্টফোলিও) দেখয়ে জবের অফার করেছে, সার্টিফিকেট দেখে না। কই আমি তো কখনোও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা দেশ কে দোষ দেই নি। যদি প্রয়োজন ও পড়তে দেই নি ।

তবে অবশ্যই লেখাপড়ার পাশাপাশি সফটস্কীলস গুলা জানা বা এক্সট্রা অরডিনারি হওয়া উত্তম কেন না আপনি যে সেক্টর ই থাকেন না কেন বা যে সাবজেক্ট এই পড়েন না কেন, অই সেক্টর এর জন্য নিজেকে কোয়ালিটিফুল করা।

সার্টিফিকেট পুড়িয়ে ভাইরাল না হয়ে দেশের এক্সামপ্ল হয়ে ভাইরাল হওয়া উত্তম।

আজকে থেকেই নোট করেন এই সময়ে কোন কোন স্কীলস বাড়ানো দরকার।

হতেপারে –

সফটস্কীলস, ইংরেজি, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, ব্লগিং, কোডিং, প্রেজেটেশন, কম্পিউটার অফিস প্রোগ্রাম সহ আরও অনেক কিছু। যেটা আপনার দরকার বা আপনার ভালো লাগে।

ধন্যবাদ পুরো টা পড়ার জন্য। এই লেখা পড়ার পরে আপনার উপকারে আসলে তখন ভালো লাগবে।

ওহ বিঃ দ্রঃ গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন। ব্যাসিক বা যারা এডভান্স লেভেল শিখতে চান বা আগ্রহ আছে। গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার ক্ষেত্রে যাদের একান্তই ফাইনান্সিয়াল প্রব্লেম আছে তাদের জন্য স্কলারশীপ প্রোগ্রাম রয়েছে। Intern With Sabbir ফেসবুক গ্রুপ সব সময় সাপোর্ট এ আছে এবং থাকবে।

লেখাঃ সাব্বীর আহম্মেদ

READ MORE
BusinessLearningIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
4 Views
3 Likes

আমার ভালো জব এবং ক্লাইন্ট পাবার গোপন রহস্য

আমি দীর্ঘদিন ডিজাইন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করে আসছি। শুরুতে ভালো একটা জব পেতে অনেক কষ্ট করতে হয়েছিল। না ছিলো ভালো পোর্টফলিও না ছিলো মামা খালু বা গাইড লাইন দেওয়ার মত কোন বড় ভাই।

নিজের ইচ্ছাশক্তি, সাহস এবং পরিশ্রম করার মন মানুষিকতা আজ গন্তব্যের পথে নিয়ে আসছে৷।

কাজ করতে করতে একটা পর্যায়ে অভিজ্ঞতার ভান্ডার যখন ভারি হয়ে আসছে তখন ক্লাইন্ট আমাকে খুজে। ক্লাইন্ট কে খুজতে হয় না।

আমি সব সময় ক্লাইন্ট দের সমস্যা সমাধান করে দিয়ে আসছি এবং করি। তাদের পন্যের টি জি কারা, কি এবং কিভাবে কমিউনিকেশন করলে কাস্টমার রা খুব সহজে পন্য সম্পর্কে বুঝতে পারবে এবং কিনবে এটা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। যার কারনে তাদের পছন্দের তালিকায় আমি সব সময় ই প্রথমে।

ক্লাইন্ট চাই নীট এন্ড ক্লীন ডিজাইন, ইজি কমিউনিকেশন। তবে হ্যাঁ অনেক ক্লাইন্ট যারা উল্টা পাল্টা ফিডব্যাক দিয়ে সুন্দর ডিজাইনটা কে নষ্ট করে দেয়। আপনি যদি তাদের সুন্দর ভাবে হ্যান্ডেল করতে পারেন তবে সেই ক্লাইন্ট আপনার ভক্ত হয়ে থাকবে। এখন কথা হচ্ছে কি ভাবে কি বুঝালে ক্লাইন্ট আপনার কথা মত চলবে বা ডিজাইন কিভাবে কি করলে ক্লাইন্ট পছন্দ করবে এইগুলা খুব সিক্রেট।

আমি কিছু কিছু টেকনিক এপ্লাই করে থাকি ডিজাইনে এবং ক্লাইন্টদের উপর যেটা ক্লাইন্ট ও খুশি আবার কাজ ও সুন্দর হয়।

একটানা দীর্ঘদিন ধরে একই ক্লাইন্টের কাজ করে যাচ্ছি এই সব টেকনিক এপ্লাই করে।

এমন সব দারুন দারুন টেকনিক নিয়ে কথা বলবো Ultimate Design Hacks ওয়ার্কশপে।

  • সাব্বীর আহম্মেদ।

 

READ MORE
LearningIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
3 Views
0 Likes

যারা একদম নতুন, ডিজাইন শিখতে চাচ্ছেন। একবার হলেও পড়া দরকার

যারা একদম নতুন, ডিজাইন শিখতে চাচ্ছেন। একবার হলেও পড়া দরকার

প্রশ্নঃ সাব্বীর ভাই, গ্রাফিক্স ডিজাইন বিগিনারদের জন্য কিছু বলেন? যারা একদম নতুন শিখতে চাচ্ছে।

সাব্বীর আহম্মেদঃ

লেখা টা অনেক বড় যদি নতুনরা ডিজাইনে আসতেই চান তাদের পড়া উচিৎ আমি মনে করি।

-মোটামোটি ব্যাসিক টুলস টা শেখার আগে ডিজাইন নিয়ে আগে জানতে হবে আসলে ডিজাইন কি বা কেন করবো।

-কেন ডিজাইনে আসবেন বা কোন সেক্টর নিয়ে কাজ করবেন, বা যেটা নিয়ে কাজ করবেন সেটার ফিউচার কি বা আপনার কোন জিনিসটা করতে ভালো লাগে সেটা আগে দেখা ।

– আল্টিমেট গোল ( লক্ষ্য ) কি, আগে গোল সেট করা , মনে প্রাণে ডিজাইনার হুয়ার জন্য বোল্ডলি ডেডীকেটেড থাকা।

– অমুক ভাই তমুক ভাই হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছে সেটা দেখে ইন্সপাইরেশন হওয়া ভালো তবে আপনি ডিজাইনে ঢুকলে যে তিন মাসে হাজার হাজার ডলার কামাইতে পারবেন সেটার মেন্টালিটি না রাখাই ভালো ।

– টুলস জানার আগে ডিজাইনের থিওরি জানা অনেক ইম্পরট্যান্ট। টুলস শিখতে বেশি সময় লাগে না ।

– আপনি কি ফ্রিলান্সিং করবেন নাকি নাকি দেশে / বিদেশে এডভার্টিজিং তে জব করবেন সেটা নির্ধারণ করা।

– টুলস এর কাজ জানার পর এডভান্স থিওরি, ক্রিয়েটিভ আইডিয়া জেনারেট, ম্যানুপুলেশন, এডভান্স কালার- কম্পজিশন, লেআউট সম্পর্কে বিস্তর জানা।

– মনে রাখবেন টুলস এর কাজ কয়েকদিন দেখাই দিলে আপনি পারবেন তবে এডভান্স থিওরি, ক্রিয়েটিভ আইডিয়া জেনারেট, রিসার্চ প্রসেস, ক্রিয়েটিভ থিংকিং, ডিজাইনিং সিক্রেট, সিম্পল থিংকিং উইথ ক্লিন ক্রিয়েটিভ, স্টোরি টেলিং দুই দিনে শিখতে পারবেন না এটা জানার ব্যাপার, শেখার ব্যাপার, প্র্যাকটিস এর ব্যাপার। আর এই গুলা সব- ইন্টার্ন উইথ সাব্বীর এর (ইন্টার্ন একাডেমী) তে শেখানো হয় তবে অবশ্যই ডেডিকেটেড হতে হবে। অনেকে আছে ডিজাইনের অনেক কোর্স করার পর টুলস এর কাজ শিখছে কিন্তু আইডিয়া জেনারেট করতে পারে না। পরে এটাই সব থেকে বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

–
প্রচুর বই পড়তে হবে , কাজ দেখতে হবে, রিসার্চ করতে হবে এবং প্র্যাকটিস করতে হবে।

– আগে ভালো করে কাজ শিখতে পারলে ইনকাম অটো আসবে । ইনকাম নিয়ে চিন্তা না করে প্রপার কাজ শেখা নিয়ে চিন্তা করা খুব গুরুত্বপুর্ণ ।

– রেগুলার রুটিন করে কাজে বসতে হবে।

– মনে প্রাণে ডিজাইন নিয়ে রাখতে হবে এবং ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে।

-পডকাষ্ট দেখতে হবে আর্টীকেল পড়তে হবে, টিউটোরিয়াল দেখতে হবে।

-কাজ করেন পোর্টফোলিও বানান এবং ইংলিশ স্পীকিং শিখুন।

-প্রপার রোডম্যাপ এবং গোল সেটআপ করে কাজ করলে ভালো কিছুকরা সম্ভব।

ব্যসিক কোর্স এ জয়েন করতে পারেন

শুভ কামনায়,

সাব্বীর আহম্মেদ

ফাউন্ডার, ইন্টার্ন একাডেমি

READ MORE
LearningIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
4 Views
0 Likes

ইন্টারনেট না থাকলে কি করনীয়

আবার ও ইন্টারনেট অফ হতে পারে, তখন যা যা করতে পারেন।

এক্ষেত্রে পুরো টা Overcome করা সম্ভব না, তবে কিছুটা Loss কমিয়ে আনার জন্য কিছু বিষয়ে Preparation রাখা যেতে পারে।

-Tutorial

বিগত দিনে সবাই প্যারা খেয়েছেন ইন্টারনেট না থাকা অবস্থায়। সময় কোন ভাবেই কাটতে চাই না।তাই Youtube এ ক্যাটাগরি অনুযায়ী কিছু Tutorial Offline এ ডাউনলোড করে রাখতে পারেন ইন্টারনেট না থাকলে ও দেখতে পারবেন।

– Google Drive এ থাকা কোনো Course থাকলে সেটাও Phone এর Drive app থেকে Available Offline করে রাখা যায়।

– Border Area Internet

যারা Border Area গুলোতে থাকে। সেখানে প্রায় পুরো এলাকায় Indian Internet থাকে, তাই Indian Sim দিয়ে অনেকেই সেই Internet ব্যাবহার করেছে। যারা Border Area তে থাকে তারা তো জানেনই already ।

– Buy & Read Books

কিছু Audiobook Download করে রাখতে পারেন। আর Better হলো Hard Cover Book কিনে অথবা কারো থেকে নিয়ে পড়তে পারেন।এতে এই সময়টায় Motivated থাকা যায়।

-Communicate Through Friends Abroad

Client দের Email অথবা WhatsApp এ এমন একজন Friend অথবা Family member কে Introduce করে দেন যাকে আপনি সবচেয়ে বেশি Trust করেন। তাকে প্রয়োজনে Update জানাবেন Phone কল করে যাতে সে Client দের Email অথবা মেসেজে Situation এর Update জানিয়ে দিতে পারে।

-Go Backward Use Physical Tools

অনলাইনে আমাদের সব কিছু থাকায় আমাদের Physical কোনো Record বা Resourse থাকে না।

একটা Log Book অথবা Diary রাখতে পারেন যেখানে Client দের Contact Details আর Project এর Important Info গুলো থাকবে। একটা Support Phone Number Client দের জানিয়ে রাখতে পারেন যাতে তারা Direct কল করতে পারে।

-Offline Skill Development

Hard Disk এ এমন কিছু Resource রাখতে হবে যা এমন সময়ে আপনি Skill Development অথবা Entertainment এর জন্য কাজে লাগাতে পারবেন।

-Prayers

এই কয়দিনে আমি যেটা Realize করেছি যে আমরা সারাদিন Online এ কাজ নিয়ে অনেক Busy থাকি but এখন তেমন Effective কিছু করতে পারছি না। Maximum সময় Mindless Scrolling ই করতে থাকি এবং বিরক্ত সময় পার করছি তাই যারা নামাজ পড়ি না এখন থেকে একটা অভ্যাস করি যেটা পরিবর্তনের সুযোগ পেয়েছি তাই প্রতিদিন নামাজ পড়লে ভালো একটা অভ্যাস শুরু হয়ে যাবে। আখিরাতের জন্য ও কিছু জোগাড় হবে।

-Physical Activities

দিনে একটা সময় Physical Activities ( GYM or Outdoor Game) করলে সময় টা ভালো কাটবে বং শরীর সুস্থ থাকবে , যেহেতু আমরা অফিশিয়াল কাজের চাপে সময় ই পায় না।

-Family Time

আমরা অফিশিয়াল কাজের চাপে পরিবারকে কোয়ালিটি টাইম দিতে পারি না তারা এই সময় টা কাজে লাগাতে পারেন। এক সাথে আড্ডা, গল্প, খাওয়া দাওয়া, মুভি দেখা ইত্যাদি করতে পারেন। বাচ্চাদের সাথে খেলতে পারেন।

-Offline Client

আমরা যারা অনলাইনে কাজ করি ম্যক্সিমাম আর্নিং সোর্স অনলাইন হওয়াতে দীর্ঘ দিন ইন্টারনেট না থাকায় এই সকল ইনকাম বা ক্লাইন্ট হারানোর পসিবিলিটি থাকে বেশি। তাই অনলাইন এর পাশাপাশি অফলাইন ক্লাইন্ট হান্ট করা বা ম্যানেজ করা ইম্পর্ট্যান্ট।

-Cashless

ইন্টারনেট নাই মানে বিকাশ, নগদ বা ব্যাংক Transection করতে না পারায় আমরা ক্যাশলেস হয়ে গেছি। মাক্সিমামের হাত শূন্য হয়ে গিয়েছে। তাই বলবো বাসায় সব সময় কিছু নগদ টাকা রাখবেন যেটা এমন সব প্রয়োজনে খরচ করতে পারেন অথবা এমন পরিস্থিতি আসার পুর্বাভাস পেলে টাকা তুলে রাখবেন। সম্ভব হলে বাসায় মাটির ব্যাংকে সেভিংস করবেন কিছু টা।

-Plan- B (offline Business or Income source)

আমরা যারা অনলাইন বা টেক ব্যবসায়ী আমরা এইবার হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি কত্তটা লসে পড়েছি। ফেসবুকের উপর নির্ভর ব্যবসা গুলা একদম শেষের দিকে, দিন দিন লস গুনতে হচ্ছে যেটা করোনার সময় ও এতটা লস হয় নি কারণ তখন অনলাইন ছিল। এখন সময় অনলাইন এর পাশাপাশি প্লান-বি হিসাবে অফলাইন ব্যবসা শুরু করতে হবে। মনে করেন ফেসবুক বন্ধ তখন কি হবে ? ফেসবুকের পরিবর্তে ইউটিউব, টেলিগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ, টিকটক, ওয়েবসাইট কেন্দ্রিক অডিয়েন্স ক্রিয়েট করেই কাজ করে এগোতে হবে। আর এখন ই সময় অনলাইন এর পাশাপাশি অফলাইন ব্যবসা শুরু করা।

– Short Tour

জরুরী অবস্থা ব্যাতিত ইন্টারনেট না থাকলে ফ্যামিলি ওর বন্ধু বান্ধব নিয়ে আশেপাশে শর্ট ট্যুর দিতে পারেন এতে মেন্টাল রিফ্রেশমেন্ট হবে যা পরবর্তী সময়ে কাজের আউটপুট বেশি হবে।

বিঃদ্রঃ Mohammad Ali Nijhoom ভাইয়ের লেখার কিছু অংশ সংগ্রহ করা বাকি টা আমার লেখা।

  • সাব্বীর আহম্মেদ

ফাউন্ডার- ইন্টার্ন একাডেমী।

 

READ MORE
BusinessLearningIAD.InternAcademy.May 29, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
3 Views
2 Likes

ব্র্যান্ডের মাইন্ড দখল

চায়নার সেভেন সিস্টারর্স এর মত এবার মাইন্ড দখল হোক ।

একজন ডিজাইনার হিসাবে ব্র‍্যান্ডের ডিজাইন দিয়ে কত জন অডিয়েন্স, কাষ্টমার এর মাইন্ড দখল করতে পেরেছি এটাই প্রধান বিষয়। আর এটাই ডিজাইনার এর ডিজাইনের সার্থকতা।

মেইনলি আমারা যারা ব্র‍্যান্ডের কাজ করি সব সময় চেষ্টা করি কাষ্টমার সাইকোলজি বুঝে USP/ ESP দিয়ে ব্র‍্যান্ডের প্রোডাক্ট/ সার্ভিস দিয়ে কাষ্টমার বা অডিয়েন্স এর সাথে কমিউনিকেশন করা বা একটা ব্রিজ তৈরি করা।

লোগো, বিজ্ঞাপন (ডিজাইন), কালার, টাইপোগ্রাফি, গল্প দিয়ে যদি অডিয়েন্স এর মাইন্ড দখল করতে পারি সেটাই হচ্ছে আমাদের (ডিজাইনার বা মার্কেটিয়ারদের) সার্থকতা।

যেমন, লাল কালার বললে মাথায় আসে কোকাকোলা, স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার বলতেই গ্রামীণফোন, অরেঞ্জ বলতে ফান্টা, ফেড এক্স, খাওয়া আপেল দেখলেই Apple, m দেখলেই ম্যাকডোনাল্ড, কাউয়া বললেই কাদের কাকু, নাইচ এন্ড এটার্ক্টিভ বলেই মহামান্য রাষ্ট্রপতির, ইন্টার্ন একাডেমি মানেই ডিজাইন এর থিওরি, এডভান্স কিছু, টাইমলি ক্লাসে এটেনডেন্স এবং এসাইনমেন্ট এর প্রেসার এর কথা মাথায় চলে আসে।

এই যে এই গুলা বলার সাথে সাথে আপনি আপনি আমি চিন্তা করতে পারছি বা মুহুর্তে বলে দিতে পারছি এটাই হচ্ছে মাইন্ড দখল।

ব্র্যান্ডের মাইন্ড দখলে আপনার মতামত কি ?

  • সাব্বীর আহম্মেদ

READ MORE
LearningVideo & TipsIAD.InternAcademy.May 28, 2025
Share article:TwitterFacebookPinterestLinkedin
7 Views
1 Like

ডিজাইন করতে ভালো না লাগলে যা করনীয়

ডিজাইন করতে ভালো না লাগার সময়টা খুব স্বাভাবিক। আমাদের নিজেদের ও এমন হয়ে থাকে মাঝে মাঝে। চলুন কিছু সমাধান খুঁজি।

– কাজ থেকে বিরতি নিন : মানসিক বিশ্রাম খুব দরকার। কিছুক্ষণ কাজ বন্ধ রেখে অন্য কিছু করেন যা আপনার মন ভালো করবে। কিছুক্ষণ সময় নিয়ে আপনার ব্রেনকে রিফ্রেশ করবেন। ছোট বিরতি মাঝে মাঝে ক্রিয়েটিভিটি ফিরিয়ে আনতে পারে।

– নতুন কিছু শিখুন: কোনো নতুন টেকনিক বা ডিজাইন স্টাইল শিখতে পারেন। নতুনত্ব কাজ আপনার কাজের আগ্রহ বাড়াতে হেল্প করবে।

– আইডিয়া/ অনুপ্রেরণা খুঁজুন: নতুন আইডিয়া পেতে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম (যেমন Behance, Dribbble) অন্য ডিজাইনারদের কাজ দেখুন, মুভি, আর্ট বা প্রাকৃতিক দৃশ্য থেকে অনুপ্রেরণা নিতে পারেন, এতে আপনার নতুন আইডিয়া আসতে পারে।

– ছোট প্রজেক্ট করুন: বড় প্রজেক্টের পরিবর্তে ছোট কিছু ডিজাইন করে মনোযোগ ফেরানোর চেষ্টা করুন। এতে মানসিক চাপ কমবে।

– ডিজাইন চ্যালেঞ্জে অংশগ্রহণ করুন : বিভিন্ন ডিজাইন কমিউনিটির চ্যালেঞ্জে অংশ নিতে পারেন। এতে নতুন কিছু শেখার আগ্রহ বাড়ে ।

– নিজের পুরনো কাজগুলো দেখুন: আপনার আগের করা ডিজাইনগুলো দেখলে আপনার নিজের উন্নতি উপলব্ধি করতে পারবেন, যা আবার আপনার কাজে উৎসাহিত করবে।

– ফিডব্যাক নিন: আপনার কাজ সম্পর্কে কারও কাছ থেকে মতামত নিলে নতুন কিছু শিখতে পারবেন এবং কাজের মান ও ভালো হবে। তবে এক্সপার্টদের থেকে ফিডব্যাক নেওয়া ভালো।

– বন্ধুদের সাথে আলোচনা করুন: আপনার ফিল্ডের বা অন্য কারো সাথে কথা বললে নতুন কিছু শিখতে বা জানতে পারবেন।

এভাবে কিছু সময় নিয়ে উপরোক্ত কাজ গুলা করে দেখতে পারেন ডিজাইন করতে আগ্রহ আবার ফিরে আসেবে ইনশাআল্লাহ ।

লেখাটা শেয়ার করে প্রতিনিয়ত অনেকের এই সমস্যার মধ্যে পড়ে! সবার জন্য উপকার হবে।

  • সাব্বীর আহম্মেদ

  • (ব্র‍্যান্ড ডিজাইনার এন্ড ক্রিয়েটিভ কনসালট্যান্ট)

READ MORE
  • 1
  • 2

Recent Posts

  • প্রফেশনাল নাকি অকুপেশনাল ?
  • কাজ করতে পারছি না/ মাথা লক হয়ে আছে?
  • 7 laws of logo design
  • কেন দরকার কমিউনিকেশন স্কীলস
  • কাজের আউটপুট যখন বেশি হয়

Recent Comments

No comments to show.
Category
  • Art
  • Business
  • Education
  • Health
  • Learning
  • Lifestyle
  • Uncategorized
  • Video & Tips
Tags
coaching motivation strategy

Archives

  • May 2025
  • April 2021

Categories

  • Art
  • Business
  • Education
  • Health
  • Learning
  • Lifestyle
  • Uncategorized
  • Video & Tips
Categories
  • Art1
  • Business4
  • Education4
  • Health1
  • Learning12
  • Lifestyle3
  • Uncategorized1
  • Video & Tips4

About Design Hacks

Design Hacks

Privacy Policy

Return Policy

FacebookYoutube

Useful Links

About Us

Free Seminar

Upcoming Batch

Our Gallery

Review

FAQ

Blog

Others

Our Mentors

Success Story

Students Work

Our Achievements

Career Placement

Free Resources

Contact

Contact Us

House: 7/B, Road: 9 Bosila West Dhanmondi Housing, Bosila Mohammadpur, Dhaka, Bangladesh

01796-808044

info.intern2academy@gmail.com

© Copyright 2025 BrandStation All rights reserved.